• বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৩ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ তীব্র গরমের পরে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি ভারত সিরিজের দল দিল বিসিবি রিয়ালের রেকর্ডে ভয় পান না গার্দিওলা  উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত বিএনপি ও জামায়াতের স্মরণসভায় বক্তারা ডা. জাফরুল্লাহ ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠ নেতানিয়াহু এ যুগের হিটলার: কাদের টেস্ট পরীক্ষার নামে বাড়তি ফি নেওয়া যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী ঢাকায় গ্রিসের দূতাবাস স্থাপন ও জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও সোয়া লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি বিজিপির আরও ১৮ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে ইরান উত্তেজনা বাড়াতে চায় না, পুতিনকে টেলিফোনে রাইসি আমাদের অঞ্চলে আর সংঘাতের প্রয়োজন নেই: সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিলিস্তিনকে সমর্থন করায় সেরা ছাত্রীর বক্তৃতা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয় শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মিয়ানমারের মানবাধিকারকর্মী জারনির নাম প্রস্তাব ইসরায়েলকে সহায়তা করায় বিক্ষুব্ধ জর্ডানের নাগরিকরা

দুর্বল’ করোনায় আক্রান্ত মাত্র ২২

বিশেষ প্রতিনিধি দেশে করোনা পরিস্থিতি এখন অনেকটা সহনীয় পর্যায়ে। সংক্রমণ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গে কমেছে মৃত্যুও। এতে এই রোগ নিয়ে মানুষের মধ্যে উদ্বেগ-আশঙ্কা কমেছে।গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।এই সময়ে পরীক্ষা করা হয় এক হাজার ৮৩৪টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১ দশমিক ২০ শতাংশ। মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৬ হাজার ১৩১ জনে।এ সময়ে করোনায় কারও মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মৃত্যু ২৯ হাজার ৪২৬ জনই রয়েছে। শনিবার (১২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।এদিকে করোনা শনাক্তের হার কমে যাওয়ায় বেশির ভাগ মানুষ প্রাণঘাতী এ ভাইরাস নিয়ে এখন এতটা নিঃশঙ্ক যে মাস্ক ব্যবহার ও হাত ধোয়া কমে গেছে ব্যাপক। টিকা নেওয়ার বেলায়ও আগের সেই আগ্রহ নেই।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টিকা গ্রহণের ফলে মানুষের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়েছে। এর সঙ্গে একাধিক মিউটেশনের ফলে ভাইরাসটি দুর্বল হয়ে পড়েছে। এতে এখন আর মানুষকে হাসপাতালে যেতে হচ্ছে না। তবে ভাইরাসটি রয়ে গেছে।

সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ডা. মোশতাক আহমেদ বলেন, ‘কভিড বিদায় নিয়েছে, এটা বলা যাবে না। কারণ রোগতাত্ত্বিকভাবে এটা এখনো মহামারি পর্যায়ে রয়ে গেছে। ভাইরাসটির তীব্রতা কমেছে। একই সঙ্গে মানুষ পরীক্ষা করা কমিয়ে দিয়েছে, যে কারণে শনাক্তের সংখ্যা কমে এসেছে।যুক্তরাজ্যের শেফিল্ড ইউনিভার্সিটির সিনিয়র রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট খোন্দকার মেহেদী আকরাম বলেন, ‘কভিড রোগী কমে যাওয়া, এতে মৃত্যু কমে আসার পেছনে কারণ হলো টিকা গ্রহণ ও ভাইরাসের মিউটেশন। এতে ভাইরাসটি একদিকে দুর্বল হচ্ছে, অন্যদিকে টিকা নেওয়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়েছে।তিনি বলেন, ‘করোনা এখন হয়তো মৌসুমি রোগের মতো হবে। যুক্তরাজ্যে শীতের দিকে সংক্রমণ বাড়ে। বাংলাদেশে হয়তো মৌসুমি ফ্লুর সময় সংক্রমণ বাড়বে। তবে আগের মতো মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি করার আশঙ্কা নেই। 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.