• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৯:১৫ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ স্টার্ককে সবচেয়ে বেশি চাপে ফেলবে তাঁর দাম: ক্লার্ক আবার মুখোমুখি গম্ভীর-কোহলি, ‘বৈরিতা’র নতুন অধ্যায় দেখার অপেক্ষায় স্মিথ ‘ওরা যদি আক্রমণাত্মক হয়, আমরাও আক্রমণাত্মক হব’ যুক্তরাষ্ট্র দলে সাবেক নিউজিল্যান্ড অলরাউন্ডার কোরি অ্যান্ডারসন ‘লিটনের ওপর চাপ আসে বাইরে থেকে’ যেভাবে খেলে এসেছে, সেভাবেই খেলার চেষ্টা করবে ইংল্যান্ড সাকিবকে খুশি দেখতে চায় বাংলাদেশ ১০০তম ম্যাচের দুয়ারে কিংস  গার্ডিয়ানের খবর: আলোনসোকে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিচ্ছে লিভারপুল নিজেকে দেওয়া ৫ সেকেন্ডে আবেশের শেষ ওভারের ‘চমক’ চট্টগ্রাম টেস্টে বোলারদের আরও বড় প্রতিপক্ষ ‘নরম বল’ মেয়েকে ২৫০ কোটি রুপির বাংলো উপহার দেবেন আলিয়া-রণবীর চাঁদরাতে চরকিতে ফারুকীর সিনেমা, চঞ্চল-জেফার ছাড়াও রয়েছে আরও চমক তোমার রূপকথাতে আমি হব রাজকুমার…কতটা সাড়া ফেলেছে গানটি তৈমুর এখনই ছোট ভাইয়ের ওপর খবরদারি করে, ঘরের কথা বললেন কারিনা

বিয়ের শর্তে ধর্ষণ মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এমপি

বিশেষ প্রতিনিধি বিয়ের শর্তে জামিন পেয়েছেন পাবনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার আজিজুল হক আরজু ওরফে ফারুক। ১০ লাখ টাকা মুচলেকায় তার জামিন মঞ্জুর করেছেন ট্রাইব্যুনাল।আজ সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক বেগম সামছুন্নাহার আপস শর্তে এ জামিন মঞ্জুর করেন।

নিজের নাম-পরিচয় পরিবর্তন করে তালাকপ্রাপ্ত নারীকে বিয়ে ও প্রতারণার ঘটনায় এ মামলা করা হয়। গত বছরের ২২ এপ্রিল শিক্ষানবিশ এক আইনজীবীর মাধ্যমে মামলাটি করেন ওই নারী। ট্রাইব্যুনাল বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পিবিআইকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের আদেশ দেন। অভিযোগ তদন্তের পর ঢাকা মহানগর উত্তর পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক সাব্বির মোহাম্মদ সেলিম ট্রাইব্যুনালে গত ৫ জানুয়ারি অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন।২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫-এর বিচারক বেগম সামছুন্নাহারের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছিলেন।মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০০০ সালের ডিসেম্বরে বাদীর প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তখন তিনি একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কম্পানিতে চাকরি করতেন। এ সময় বাসায় প্রায় নিঃসঙ্গ জীবন যাপন করছিলেন। তখন তার আত্মীয়-স্বজনরা তাকে আবার বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। একপর্যায়ে ২০০১ সালের শেষের দিকে বাদীর চাচার মাধ্যমে আসামির সঙ্গে পরিচয় হয়। পরে আসামি নিয়মিত বাদীর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে ও একপর্যায়ে সফল হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.