বিশেষ প্রতিনিধি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গবেষণা করে দেখা যাচ্ছে তত্বাবধায়ক সরকার রাজনৈতিক দলের ক্ষতিকর।যাহারা রাজনীতি করেনা আমজনতা বাংলাদেশের জন্য লাভবান।দল ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে সবাই সরকারের চলমান উন্নয়নের দিকে বা দেশ পরিচালনার পক্ষে থাকে।পরাজিত দলগুলো উন্নয়নের বা সরকারী বিরোধী ভূমিকায় থাকে।আজ রাজনৈতিক দলের মধ্যেই নিরপেক্ষ সরকার গঠনে আন্দোলন করেন।দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি নাই,আছে নীজে নেতা হবে,মেম্বার হবে,চেয়ারম্যান হবে,এমপি হবে,মন্ত্রী হবে,প্রধানমন্ত্রী হয়ে রাগে দেমাগে দেশের আইন তৈরি করে পরিচালিত হয় শাসন।দেশের মানুষ সবাই সমান অধিকার দেওয়া উচিত। মানুষের জন্য রাজনীতি হবে কাজের মূল ধারায় ফিরে আসতে হবে। আমি কি পেলাম আর আমার পাশের মানুষেরা কি পেল এসব চিন্তা করা দরকার।রাজনীতি যখন একচেটিয়া পক্ষ পাতিত্ব হয় তখন ৫০% মানুষ বিরোধী ভূমিকায় থাকে।সরকারের চলমান দূর্নীতিকে খোঁজে, আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে বিচার শুরু করেন।যার কারনে রাজবন্দী হন বড় বড় নেতা,এতে কষ্টে থাকে রাজনৈতিক দলের নেতারা। তার পাশে খুশিতে থাকে ৫০% আমজনতা অরাজনৈতিক জনগন।
কার লাভে তত্বাবধাযক সরকার?জনগণের লাভ হয়।রাজনৈতিক ক্ষতি হয়।মানুষের জন্য রাজনীতি হলে সবাই সমান অধিকার পাইতো।বড়লোক গরীব হয়না,গরীবই গরিব হচ্ছে।দেশের মানুষের উপর জুলুমকারী অত্যাচনরী হয় অশিক্ষিত রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে।রাগে দেমাগে ভুগে মামলায় বহু নির্দোষী জনতা। যে দোষ করে সে টাকায় বা রাজনৈতিক ক্ষমতায় পার পায়।কেন এই বৈষম্য? কেন বার বার নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন।হবে কি নিরপেক্ষ স্বাধীন ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা? আমার মনে হয় হবেনা। লাভ ক্ষতি বিবেচনা করে দেখা যাচ্ছে সততার পৃথে হাটছেনা কোন রাজনীতি দল।একমাত্র ইসলামের ধর্মীয় বিশ্বাসের আবেগের টান বাংলাদেশের কিছু রাজনৈতিক দলেরা কাজ করছে।চাপের মূখে পড়তে পারেন এসব দল। বড় বড় দলের কোনঠাসা হয়ে পড়েছে ছোট ছোট দলগুলো।তত্বাবধায়ক সরকার হলে বেশি ক্ষতি হবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির। যার কারনে একটি দলের অধীনে নির্বাচন কামনা করছেন সরকার রাজনৈতিক দলের সুবিধার জন্য।তবে দলের অধীনে নির্বাচন বাংলাদেশ করতে হলে সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে। সকল কাজেই সমান সুযোগ দেওয়া দরকার।দলমত নির্বিশেষে মানুষের জন্য রাজনীতি করতে আগ্রহী করাতে হবে মানুষের মধ্যে। সরকারি সকল কর্মচারীগন এখনই নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবেন। তাহা না হলে আমজনতার কাছে প্রমানিত হবেনা সরকারের অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ। লেখক,, জাকির হোসেন সিকদার, গবেষক সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী।