• বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:১৮ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ বরিশাল আইএইচটি কলেজের শিক্ষিকা ডাঃ সানজিদার পদত্যাগে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলন ৪২ বছরেই চলে গেছেন অভিনেত্রী নওশীন লিজেন্ডস ক্রিকেটে শ্রীশান্তের সঙ্গে তর্কে জড়ালেন গম্ভীর ২০৩৪ বিশ্বকাপেও মেসিকে চান ফিফা সভাপতি টাকা, ডলারের তীব্র সংকট, সার আমদানি বাধাগ্রস্ত হিজবুত তাহরীরের শীর্ষ নেতা তৌহিদুর গ্রেপ্তার: সিটিটিসি বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে থাকবে রাশিয়া: রাষ্ট্রদূত সব রাজনৈতিক দলকে সহনশীল হওয়ার আহ্বান মানবাধিকার কমিশনের ৩৩৮ ওসিকে বদলি, কে কোথায় যাচ্ছেন ভবিষ্যতে একাত্তরের মতোই বাংলাদেশের পাশে থাকবে ভারত: হাই কমিশনার শক্তিশালী শ্রম আইন ও এর বাস্তবায়ন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জাহাঙ্গীরের ‘মুখোশ’ খুলে দিল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি  মিগজাউমের দাপটে তৃতীয় দিনেও বিপর্যস্ত ভারতের অনেক এলাকা এবার বেলারুশের উপর নতুন নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র ভি-২২ অস্প্রে উড়োজাহাজের কার্যক্রম স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে পুলিশের তল্লাশি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন একটি সামরিক ঘাঁটিতে তল্লাশি চালিয়েছে দেশটির পুলিশ।বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এ খবর উঠে এসেছে।জানা গেছে, মিলিটারি মেইলের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য ‘মারিজুয়ানা’ পাচার ও ব্যবহারের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের ১৭ সেনা সদস্য ও অন্য পাঁচজনের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে দক্ষিণ কোরিয়া পুলিশ। এ জন্য সেখানে মার্কিন একটি সামরিক ঘাঁটিতে তল্লাশি চালিয়েছে তারা। গত মে মাসে এমন ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের কমপক্ষে দুটি সামরিক ঘাঁটিতে। এর মধ্যে অন্যতম ক্যাম্প হামফ্রেস। এটি বহির্বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি।

এ ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে এক ফিলিপিনো এবং এক দক্ষিণ কোরিয়ানকে। প্রসিকিউটররা সন্দেহজনক ২২ জনের বিরুদ্ধে মামলা পর্যালোচনা করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের একটি এনফোর্সমেন্ট শাখা থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দক্ষিণ কোরিয়া চার মাস ধরে সেখানে অনুসন্ধান চালায়।সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন সেনাদের এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার এটাই সবচেয়ে বড় অভিযোগ। এর ভিত্তিতে দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ এবং মার্কিন সেনাবাহিনীর ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন যৌথভাবে তল্লাশি চালিয়ে ওই ২২ সন্দেহভাজনের ঘর থেকে উদ্ধার করে ৭৭ গ্রাম গাঁজা, কমপক্ষে ৪ কেজি ‘মিশ্র তরল’ এবং নগদ ১২ হাজার ৮৫০ ডলার।তাদের বিরুদ্ধে মারিজুয়ানা পাচারের অভিযোগ আনা হয়। পাঁচজন সেনা সদস্যসহ সাতজন মাদক বিক্রিতে জড়িত বলে মনে করা হয়। আর ১২ জন এই মাদক ব্যবহার করতেন। মধ্যবর্তী ব্যক্তি হিসেবে কাজ করতেন তিনজন।জানা গেছে, এক সেনা সদস্যের স্ত্রী এবং অন্য এক সেনা সদস্যের প্রেমিকাও এর সঙ্গে জড়িত। ওই ১৭ সেনা সদস্য এখন ক্যাম্প হামফ্রেস-এ অবস্থান করছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহার করে তারা এই মাদক বিতরণ করতেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.