• সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ Отзыв о Pinup Wager в мае 2024 года Where To Find Iranian Wives অভয়নগরে বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঢেঁকি অভয়নগরে ছাত্র ছাত্রী প্রদর্শনী ক্লাস সবক ও পাগড়ি প্রদান Plinko 2024: Guía para juegos Plinko gratuitos Vietnamese Vs. Thai Mail Order Brides: A Comparative Analysis যশোরের বায়েজীদ হাসান হত্যা মামলার ২ জন পলাতক আসামীকে ঢাকা ভাটারা থানা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬, যশোর ও র‌্যাব-১ গোপালগঞ্জে চাঞ্চল্যকর ৬ বছরের শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি সবুজ’কে পটুয়াখালী হতে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৬ Mostbet App Download For Android Apk And Ios 2023 Mostbet 314 Casino Azərbaycanda Bukmeker Kontoru Mostbet Azerbaycan Yukle Android Os Apk Və Ios App-d Mostbet Az-90 Kazino Azerbaycan ən Yüksək Bukmeyker Rəsmi Sa 0898520760 ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর

গার্মেন্টসে শ্রমিকদের শ্রমনীতি ও সুবিধা আলাদা দরকার

জাকির সিকদার ঃ দেশের ৩২ লাখের বেশি শ্রমিক আছে।শ্রমিকদের শ্রম আইন সঠিক নাই। সুবিধা আলাদা নাই।বেতন বৈষম্য পার্থক্য রয়েছে। মূল বেসিক নিয়ে বেতন কত হবে শ্রমিক জানেনা বিধায় আন্দোলনে রত।বাংলাদেশে গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন ১৬ হাজার টাকা ছাড়া চলেনা। বাজার দর বেশি বিধায় বর্তমান আন্দোলনের মূখে মরতে হচ্ছে বেতনের দাবীতে।  বেতন ১০ হাজার ও সুবিধা ৬ হাজার মিলে ১৬ হাজার যৌক্তিক দাবী। সরকার চাইলে এ দাবী মেনে নিতে পারে। দেশের গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন ও সুবিধা আলাদা হোক,,,জাকির সিকদার। শ্রমের দাম বাংলাদেশে ৬/৭০০ টাকা চলছ। কামলা পাইতে মালিক গ্রামে ৭ শত টাকার নিচে নাই। কিন্তু গার্মেন্টস কর্মীদের কামলার দাম ৩০০/৩৫০ টাকার মধ্যেই নিহিত। ৮/৯ হাজার টাকা বেতনে গার্মেন্টসে চাকরি করে। সুযোগ সুবিধা সহ এ বেতন পায় শ্রমিক। সুবিধা ৩:হাজার,বেতন ৫ হাজার মিলে ৮ হাজার পায় শ্রমিক। 

বায়ার কর্তৃক বাড়ি ভাড়া, যাতায়েত ভাড়া,একবেলা খাবারের দাম বিদেশী বায়ার বহন করেন। দেশি মালিক মজুরি দেয়। এই সুযোগ সুবিধা ও মজুরি মিলে ৮ হাজার টাকা ৫২:বছরেই রইলো। বেসিক বেতন বলতে কিছু কথা গার্মেন্টসে আছে। একজন শ্রমিক ডেইলি মজুরি পায় ৮ ঘন্টায় ২৮০/৩০০ টাকা। বেতন বর্তমান বাজার দর বেশি বিধায় ১৫ হাজার দরকার।এখানে বলা চলে যদি সরকার ৮ হাজার টাকা বেতন ধরেন তবে সুবিধা আলাদা ৬/৭ হাজার টাকা লাগে। সুযোগ সুবিধা হলো বাড়ি ভাড়া ৩/৪ হাজার,খাবার একবেলা ১ শত করে ৩ হাজার মাসে,যাতায়াতের ভাড়া ১ হাজার টাকা।সব মিলে কত হয়। দাবী অনুযায়ী ১৫/১৬ হাজার হয়। এ দাবীটা কিন্তু সঠিক। বাট সমালোচনার মুখোমুখি গার্মেন্টস বোকারা বেতন পায় ৫ হাজার টাকা।সুযোগ সুবিধা ছাড়া।

বাংলাদেশে ৪৫০০ টি গার্মেন্টস কারখানা আছে। ৪০ লাখ গার্মেন্টস কর্মী আছে। বেতন বৃদ্ধি সহ নানা দাবীতে আন্দোলনে মৃত হয়েছে ঝালকাঠির রাসেল।দাবীর সাথে লাশের মধ্যেই উদয় হোক স্বাধীন বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানা মালিকের। এ দাবী গার্মেন্টস ট্রেড ইউনিয়নের। দেশের গার্মেন্টস কারখানায় বেতন ৮০০০ টাকা আছে,সুবিধা সুযোগ ও একবেলা খাবারের দাম সহ বেতন ১৩/১৪ হাজার এমনেই পড়ে যায়। দাবী ছাড়াই যদি সঠিক বেতন ও সুবিধা যোগ করেন মালিক পক্ষে শ্রমিকদের জন।তবে দেখা গেছে বেতনের সিটে বেতন ৫ হাজার,সুবিধা বাড়ি ভাড়া, যাতায়াত ভাড়া, একবেলা খাবারের দাম সহ ৩ হাজার দেয়। আসল কথা মূল বেতনের পরেই কিন্তু সুযোগ সুবিধা দেওয়ার কথা।কিন্তু সুবিধা ও বেতন মিলে ৮ হাজার টাকা পায় শ্রমিক। এখানে শুভংকরের ফাঁকি দিয়ে দেশসেবক গার্মেন্টস কারখানা মারিক। বর্তমানে বাজার দর বেশি। বেতনো বেশি দরকার। যৌক্তিক এ দাবী গার্মেন্টস কর্মীদের বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গার্মেন্টস কর্মীদের শ্রমনীতি জরুরি। সময় ও দিন নিয়ে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মজুরি ও সুযোগ সুবিধা আলাদা করে আইন পাশ হলে মালিক পক্ষে শুভংকরের ফাঁকি দিতে পারবেনা বলে জানা গেছে এক সাংবাদিক গার্মেন্টস কর্মীদের কাজে জব নিয়ে সব রহস্য অনুসন্ধান করেছে।

৫ বছর পর পর বেতন বাড়ায় সরকার, ১০০ ডলারের মত বেতন পায় বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিক।৮৪০০ টাকায় বেতন পায় বাংলাদেশের গার্মেন্টস কর্মীরা।বর্তমান সরকার আওয়ামী লীগের পক্ষে ডিজিটাল রূপকল্প আলোকে দেখা যাচ্ছে বাজার দর বেশি, বেতন কম লেবারের।আই এল ও মানবাধিকার কর্মী জাকির সিকদার গবেষক পর্যবেক্ষণ করতে দেখা যাচ্ছে শ্রমিক ফেডারেশনের সাথে মতবিনিময় করছেন তিনি।তিনি স্বাধীন বাংলা গার্মেন্ট ফেডারেশনের সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন আশুলিয়া অঞ্চলের শাকিল আহমেদ এর সাথে।এখানে ওভার টাইম ও দিন নিয়ে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মজুরি বৃদ্ধির বিষয়ে কথা বলেন তিনি। ১৫০০০ হাজর বা ২০০০০ হাজার বেতন হলে চলে শ্রমিকদের। একটি পন্য বাজারে বিক্রি হবে বিদেশি ভাষার বাংলাদেশের ৪৮০০ টাকায়। পন্যটি তৈরি করেন আমাদের বায়ার গার্মেন্টস বাংলাদেশের স্বপক্ষে। 

বায়ার গার্মেন্টস বাংলাদেশের স্বপক্ষে আনিয়া প্রতিষ্ঠা করে শ্রম আইন। সুযোগ সুবিধা সহ বেতন ৪৮০০ টকা হলে মূল বেতন ৪০০০ টকা। এমন বেতনে কাজ করেন কোন দেশের শ্রমিক। বাংলাদেশের গরীব অসহায় মানুষের কাজ এটা।টাকার অভাবে নিন্ম মজুরি পায় বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানায়।কম বেতন বিশ্বের সবচেয়ে বাংলাদেশের, ভারতেও ১২৭ ডলার,অন্য দেশেও ২ শত আড়াইশত ডলার পায় গার্মেন্টস কর্মীরা।২০২৩ সালের মতে গার্মেন্টস কর্মীদের জন্য দুটি পক্ষ নিয়ে কাজ করা দরকার এবং রাজনীতি মুক্ত মালিক হতে হবে।সরকারি সুযোগ সুবিধা নিয়ে ব্যবসাসম্প্রসারণ  করুক তবে শ্রমিকদের জন্য বেতন ও সুযোগ সুবিধা আলাদা করা হোক। 

বেতন কত ও সুযোগ সুবিধা কি পেল এসব মিলে মোট বেতন কত হবে এটা শীঘ্রই আমরা জানব ডিসেম্বরের থেকে। জানুয়ারি মাসে নতুন বেতন কাঠামো ঠিক করছে সরকার।চলতি মাসের আগেই দু,তিনটি বৈঠক করেন শ্রম আইন প্রতিমন্ত্রী। আইন সমান অধিকার ফিরে পাইতে একজন মানুষ। একজন রাজনৈতিক দলের কিংবা নিরহ মানুষদের নিয়ে সাপ্তাহিক ছুটির দিন ওভার টাইম নির্ধারণ করা দরকার। সাপ্তাহিক ছুটি দুদিন হলে গার্মেন্টস কর্মীদের একদিন কেন?বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় গার্মেন্টস কর্মীদের শ্রমনীতি জরুরি। সব মিলে দেশের ৮৬ % আয় এই গার্মেন্টস কারখানার উদ্যোক্তার মতে। তবে সমাধান একটা মালিক ও মানবাধিকার কর্মী সাংবাদিক সুশীল সমাজ নিয়ে বোর্ড মিটিং করতে হবে মানুষের জন্য গার্মেন্টস পন্য শ্লোগানে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.