• বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:৪২ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ লিজেন্ডস ক্রিকেটে শ্রীশান্তের সঙ্গে তর্কে জড়ালেন গম্ভীর ২০৩৪ বিশ্বকাপেও মেসিকে চান ফিফা সভাপতি টাকা, ডলারের তীব্র সংকট, সার আমদানি বাধাগ্রস্ত হিজবুত তাহরীরের শীর্ষ নেতা তৌহিদুর গ্রেপ্তার: সিটিটিসি বাংলাদেশে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে থাকবে রাশিয়া: রাষ্ট্রদূত সব রাজনৈতিক দলকে সহনশীল হওয়ার আহ্বান মানবাধিকার কমিশনের ৩৩৮ ওসিকে বদলি, কে কোথায় যাচ্ছেন ভবিষ্যতে একাত্তরের মতোই বাংলাদেশের পাশে থাকবে ভারত: হাই কমিশনার শক্তিশালী শ্রম আইন ও এর বাস্তবায়ন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জাহাঙ্গীরের ‘মুখোশ’ খুলে দিল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি  মিগজাউমের দাপটে তৃতীয় দিনেও বিপর্যস্ত ভারতের অনেক এলাকা এবার বেলারুশের উপর নতুন নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র ভি-২২ অস্প্রে উড়োজাহাজের কার্যক্রম স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র রুশপন্থি সাবেক ইউক্রেনীয় এমপিকে গুলি করে হত্যা ব্রিটিশ অস্ত্র কারখানা ঘিরে ফিলিস্তিনি সমর্থকদের বিক্ষোভ

কামিন্সের কাছে ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপাই সেরা

খেলাধুলা ডেস্ক আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে হাজির হওয়া লক্ষাধিক দর্শককে হতাশ করে রেকর্ড ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া। টানা ১০ ম্যাচ জিতে ফাইনাল খেললে সেখানে অসিদের বিপক্ষে দাপট দেখাতে পারেনি বিরাট কোহলিরা। ৪২ বল হাতে রেখেই ৬ উইকেটের দাপুটে জয় তুলে নিয়েছে প্যাট কামিন্সের দল।

এই বছরটা প্যাট কামিন্সের জন্য সেরা বছর বলাই যায়। প্রথমে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জয়। তারপর মর্যাদার অ্যাশেজ ট্রফি জিতেছে অসিরা তার নেতৃত্বে। আর সবশেষ ভারতের মাটিতে উড়তে থাকা ভারতকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জয় অস্ট্রেলিয়ার সেটাও তার নেতৃত্বে।এই তিনটি সাফল্যের কোনটাকে এগিয়ে রাখছেন অজি অধিনায়ক? প্যাট কামিন্স অবশ্য সবকিছুর চেয়ে এবারের বিশ্বকাপকেই এগিয়ে রাখতে চান। ভারতের মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ভরা গ্যালারীর সামনে সবকিছু মিলিয়ে এটিই কামিন্সের কাছে সবার আগে।

ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে কামিন্স বলেন, ‘এটা অনেক বিশাল। এটা ওয়ানডে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ চূড়া, ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপা। বিশেষ করে ভারতে এত বিশাল সমর্থকের সামনে এটা জেতা দারুণ ছিল। এই বছরটি আমাদের সবার জন্য দারুণ ছিল। ভারতে (বিশ্বকাপ জেতা), টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল জেতা, অ্যাশেজ সবকিছুই অসাধারণ ছিল। এভাবে সবকিছুতে শীর্ষে থেকে শেষ করতে পারাটা দারুণ ব্যাপার। এসব মুহূর্তগুলোই আমরা জীবনের বাকি সময়টায় মনে রাখব।’

কেন এই শিরোপা জেতা সেরা সে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন কামিন্স, ‘এখানে সব (শীর্ষ) আন্তর্জাতিক দল খেলে। প্রতি চার বছর পরপর এখানে খেলার সুযোগ মেলে। কারও ক্যারিয়ার ১০ বছরের হলে সর্বোচ্চ দুটি সুযোগ হয়তো পায় সে। এই বিশ্বকাপে গোটা ক্রিকেট বিশ্বই থমকে থাকে। এর চেয়ে ভালো কিছু তাই আর হয় না।ভারতে বিশ্বকাপযাত্রাটা মোটেও সহজ ছিল না অস্ট্রেলিয়ার জন্য। প্রথম দুই ম্যাচে হেরে বিশ্বকাপ শুরু করে তারা। এরপর টানা ৯ ম্যাচে জিতে বিশ্বকাপের শিরোপা জয়। এমনভাবে ঘুরে দাঁড়ানো হয়ত অস্ট্রেলিয়ার পক্ষেই সম্ভব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.