এস এম বদরুল আলম ॥
৩৪ কোম্পানির মানহীন ওষুধের উৎপাদন ও বিক্রি বন্দের আদেশ দিয়েছে হাইকোর্টের। আদেশ বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে ওষুধ প্রশাসন। অভিযোগের তালিকায় আছে অ্যালোপ্যাথিক, আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী ওষুধ কোম্পানী। হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের এক আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি এ কে এম সাহিদুল হকের হাই কোর্ট বেঞ্চ সম্প্রতি ২০ কোম্পানিকে সাত দিনের মধ্যে ওষুধ উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ দেয়, পাশাপাশি ১৪টি কোম্পানিকে একই সময়ের মধ্যে এন্টিবায়োটিক উৎপাদন বন্ধের ব্যবস্থা নিতে বলা হয় কিন্তু এরপরও ওই ৩৪ কোম্পানির ওষুধ বাজারে বিক্রি হচ্ছে বলে গত ২৮ জুন একটি পত্রিকা খবর দিলে মহামান্য হাইকোর্টেও নজরে আনলে এ কারণে উপোরোক্ত আদেশ দেয়।
জানা যায়, যে ২০ কোম্পানির সব ওষুধ বিক্রি বন্ধ তার তালিকা হলো-
এক্সিম ফার্মাসিউটিক্যাল, এভার্ট ফার্মা লিমিটেড, বিকল্প ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ডলফিন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ড্রাগল্যান্ড লিমিটেড, গ্লোব ল্যাবরেটরিজ (প্রাইভেট) লিমিটেড, জলপা ল্যাবরেটরিজস লিমিটেড, কাফমা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, মেডিকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ন্যাশনাল ড্রাগ ফার্মা লিমিটেড, নর্থ বেঙ্গল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, রিমো কেমিক্যালস লিমিটেড (ফার্মা ডিভিশন), রিড ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, স্কাইল্যাব ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, স্পার্ক ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, স্টার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, সুনিপুণ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, টুডে ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এবং ইউনিভার্সেল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
এ ছাড়া যে ১৪ কোম্পানির এন্টিবায়োটিক বিক্রি করা যাবে না তার তালিকা হলো- আদ-দ্বীন ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, আলকাদ ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড, বেলসেন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, বেঙ্গল ড্রাগস অ্যান্ড কেমিক্যালস (ফার্মা) লিমিটেড, ব্রিস্টল ফার্মা লিমিটেড, ক্রিস্টাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, মিল্লাত ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, এমএসটি ফার্মা অ্যান্ড হেলথকেয়ার লিমিটেড, অরবিট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ফার্মিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড, ফিনিক্স কেমিকেল ল্যাবরেটরি লিমিটেড, রাসা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ও সেভ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।
ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর জানায়, সরকারিভাবে তালিকাভুক্ত দেশের ২০৫টি আয়ুর্বেদিক ওষুধ কোম্পানির মধ্যে ৩১টি কোম্পানিকে ‘কালো’ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওই কোম্পানির বিরুদ্ধে নিম্নমান ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযুক্ত ওষুধ কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রামের আনন্দমহী ওষুধালয়, ঢাকা মিরপুরের অ্যারন আয়ুর্বেদিক ওষুধালয়, ঢাকা সাভারের বাংলাদেশ ল্যাব, ঢাকা হাটখোলা রোডের বিগবেন ফার্মাসিউটিক্যালস, ঢাকার মধ্য বাসাবোর মেডিকা ল্যাবরেটরিজ, ঢাকা শান্তিনগরের সাইমন আয়ুর্বেদ ল্যাবরেটরিজ, ঢাকা মিরপুর বাজারের শাবা ওষুধালয়, ঢাকার শক্তি আয়ুর্বেদিক ল্যাবরেটরিজ, ঢাকার মোহাম্মদপুরের ভেনাস ওষুধালয়।
ঢাকার বাইরে রয়েছে- ময়মনসিংহের আতিক ফার্মাসিউটিক্যালস, চট্টগ্রাম পাহাড়তলীর বনজী দাওয়াখানা লি:, দিনাজপুরের বেঙ্গল আয়ুর্বেদিক ল্যাবরেটরিজ ও বেঙ্গল টেকনো কেমিক্যালস ওয়ার্কস, গাইবান্ধার শহীদুল্লাহ রোডের কনফিডেন্স ফার্মা, কুমিল্লার দাফি দাওয়াখানা, চট্টগ্রামের দেশজ ওষুধালয়, ময়মনসিংহের ঢাকা হারবিক ল্যাব, নারায়ণগঞ্জের ডনকো আয়ুর্বেদিক ফার্মাসিউটিক্যালস, টাঙ্গাইলের ডি-সান ফার্মাসিউটিক্যালস, ফেনী দাওয়াখানা, ফরিদপুরের ফিনিক্স আয়ুর্বেদিক ল্যাবরেটরিজ, গাজীপুরের হাশেম ড্রাগ, সিলেটের হাইজেনিক ড্রাগ আয়ুর্বেদিক, চট্টগ্রামের জনতা আয়ুর্বেদিক, পাবনার জুয়েল আয়ুর্বেদিক, নারায়ণগঞ্জের এমসিআই লি:, রংপুরের মহিগঞ্জ ওষুধালয়, বগুড়ার ইউনিট ফার্মাসিউটিক্যালস।
এদিকে মানবহির্ভূত ওষুধ নিয়ন্ত্রণে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, পরিদফতর থেকে অধিদফতরে রূপ নেওয়ার পরও গতিশীল হতে পারেনি ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর।
অধিদফতরের এমন দুর্বলতার সুযোগে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারে ছড়িয়ে দিচ্ছে ভেজাল ওষুধ। দেশে প্রায় দু’শ’টি ওষুধ কোম্পানি নিম্নমানের ওষুধ বাজারজাত করছে। এর মধ্যে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান লাইসেন্সের আবেদন করেই ওষুধ প্রস্তুত করে চলেছে। এর মধ্যে রয়েছে ওষুধ আদালতের ও সীমাবদ্ধতা।
তার ধারাবাহিকতায় গত ২২/১২/২০২০ইং রোজ মঙ্গলবার নতুন করে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং লাইসেন্সিং অথরিটি (ড্রাগস) মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে ৩৭ কোম্পানির লাইসেন্স শর্ত পূরণ না করা ও মানহীন ওষুধ উৎপাদন করায় তাদের ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাত সাময়িক বাতিল করা হয়।
আদেশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাময়িক লাইসেন্স বাতিল হওয়া কোম্পানিগুলো তাদের ওষুধ উৎপাদন, বিক্রি, মজুদ, বিতরণ ও প্রদর্শন করতে পারবে না। চিকিৎসকরা এসব কোম্পানির ওষুধ ব্যবস্থাপত্রে লিখতে পারবেন না। কেমিস্টদেরও বিরত থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া সর্বসাধারণকে এসব কোম্পানির ওষুধ কেনাবেচা ও ব্যবহার না করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
অ্যালোপ্যাথিক কোম্পানি : ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার নন্দনপুর এলাকার মেসার্স মনোমেদী বাংলাদেশ লি. নামে কোম্পানির উৎপাদন লাইসেন্স (ঝেব-৩৬৬) সাময়িক বাতিল করা হয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান রাজধানীর মহাখালীর জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের উৎপাদন লাইসেন্স (জৈব-১৭৭) সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। গাজীপুরের কালিয়াকৈরের কামালপুর এলাকার মেসার্স মার্কার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং একই জেলার কুড়িবাড়ি এলাকার মেসার্স বায়োস ফার্মাসিউটিক্যালস, পিপলস ফার্মা, বিস্ট্রল ফার্মা, হলমার্ক ফার্মাসিউটিক্যালস, সাভারের তেঁতুলঝোড়া এলাকার নোভাস ফার্মাসিউটিক্যালসের উৎপাদন লাইসেন্স (জৈবও অজৈব) বাতিল করা হয়েছে। গাজীপুরের শ্রীপুরের দক্ষিণ ধনুয়া এলাকার মনিকো ফার্মার সব ধরনের ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। নরসিংদীর ১৬/১ ভাগদী এলাকার ফিনিক্স কেমিক্যাল ল্যাবরেটরিজের (বাংলাদেশ), একই জেলার শিবপুরের বিসিক শিল্প এলাকার কারারচরের টেকনো ড্রাগসের (ইউনিট-৩) সব ধরনের ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়া গাজীপুরে বিস্ট্রল ফার্মার বিস্ট্রল ডেল্টা ট্যাবলেটের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে।
ইউনানী কোম্পানি : রংপুরের জিলএল রায় রোড এলাকার বি. এন. ল্যাবরেটরিজ, চাঁদপুর সদরের বাবুরহাট বিসিক শিল্পনগরী এলাকার অরিক্স ইউনানী ল্যাবরেটরিজ, ময়মনসিংহ ৯ নম্বর এমএম সিংহ রোড (তেরী বাজার) এলাকার ফয়েজী দাওয়াখানা, ফেনীর তাকিয়া রোড এলাকার বেঙ্গল ইউনানী দাওয়াখানার উৎপাদন লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। ঢাকার খিলগাঁও নন্দীপাড়া শেখের জায়গা এলাকার র্যাপিটেক ইউনানী ল্যাবরেটরিজ, টঙ্গীর ইসলামপুরের ৪২, ইশানদি সরকার রোড এলাকার মল্লিক ইউনানী ল্যাবরেটরিজ, কুমিল্লার রেইস কোর্সের ১২০৩, হোসেন লজ এলাকার নিউটন ল্যাবরেটরিজের সব ধরনের ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়েছে। পাবনার আটঘরিয়ার সিংহরিয়া এলাকার একে ল্যাবরেটরিজের শরবত জিনসিন (বাণিজ্যিক নাম- এক্সোজিন সিরাপ) শরবত মিছালির (বাণিজ্যিক নাম এ কে প্লেক্স সিরাপ) নিবন্ধন সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। গাজীপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মলিপাড়া রোড এলাকার আল সাফা ল্যাবরেটরিজের এস এরমল (তরল), আরক (গাওজাবান), বগুড়া সদরের মালগ্রাম এলাকার সবুজ হেলথ ল্যাবরেটরিজের শরবত জিনসিনের (বাণিজ্যিক নাম সাফা জিনসিন সিরাপ), চকসূত্রাপুর এলাকার নিরাময় হেলথ ল্যাবরেটরিজের আরক মাউল লাহম (তরল) আইটেমের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া গাজীপুরের জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরিজের জেসিলভা (ক্যাপসুল হাব্বে আম্বর মোমিয়ায়ী), নিশিক্যাপ (ক্যাপসুল হাব্বে নিশাত), জেবিএল বয়জা (সেমিসলিড হালওয়া বয়জা) ও সাভারের হেমায়েতপুর এলাকার নতুনপাড়ার গুডহেলথ ল্যাবরেটরিজের হাব্বে হায়াতীন মুরাক্কাব (ক্যাপসুল বাণিজ্যিক নাম লুমাটন), হাব্বে হায়াতীন মুরাক্কাব জওয়াহারদার ক্যাপসুল (বাণিজ্যিক নাম ইপিওজি), আরক আজীব (তরল) (বাণিজ্যিক নাম জি আজীব), কুরছ রিয়াহিন ক্যাপসুল (বাণিজ্যিক নাম জিএইচ ২০), মরহম আজীব (মলম) (বাণিজ্যিক নাম টাররাসিল) আইটেমের উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়েছে।
আয়ুর্বেদিক কোম্পানি :আয়ুর্বেদিক কোম্পানির মধ্যে ঝালকাঠি জেলার কবিরাজ রোড এলাকার সেবাশ্রী ঔষধালয়, গাজীপুরের কোনাবাড়ীর বিসিক শিল্পনগরী এলাকার ট্রেডিংটন কেমিক্যাল ওয়ার্কস, রংপুরের নিউ শালবন এলাকার দ্য মৌভাষা ইসলামিয়া ঔষধালয়, কুমিল্লা সদরের থানারোড এলাকার আর বল আয়ুর্বেদিক ফার্মেসি, গাজীপুরের বি-৮৪, বিসিক শিল্প এলাকার রেডিয়েন্ট নিউট্রিসিউটিক্যালস (আয়ুর্বেদিক ডিভিশন) উৎপাদন লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া ময়মনসিংহের ১২/দুর্গাবাড়ী এলাকার শ্রী কৃষ্ণ ঔষধালয় (আয়ুর্বেদিক) ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়েছে। রাজশাহীর শাহমখদুম উত্তর নওদাপাড়া এলাকার অরিজিন ল্যাবরেটরিজের (আয়ুর্বেদিক) আমলকী রসায়ন (তরল), অরিটলিন তরল (বলারিস্ট) এবং হার্বেজিন সেমিসলিডের (শুক্র সঞ্জীবনী মোদক) নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। বগুড়ার নিশিন্দারা এলাকার নিকো আয়ুর্বেদিক ল্যাবরেটরিজের নিকোডক্সের (ভীমরস) নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। ঢাকার শ্যামপুরের পূর্ব জুরাইন এলাকার নবীনবাগের দিহান ফার্মাসিউটিক্যালসের (আয়ুর্বেদিক) ট্যাবলেট জাতীয় আইটেমের উৎপাদন স্থগিত করা হয়েছে। নরসিংদীর বিরামপুরের ঔষধি ল্যাবরেটরিজের কারখানায় ভস্মজাতীয় আইটেম উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়েছে। ময়মনসিংহের বিসিক শিল্পনগরী এলাকার মুন ফার্মাসিউটিক্যালসের ক্যাপসুল লিলা বিলাস ২৫০ মিলিগ্রাম, ক্যাপসুল যৌবন শতদল ২৫০ মিলিগ্রাম, ক্যাপসুল রতি বিলাস বটী ৫০০ মিলিগ্রাম, ক্যাপসুল বৃহৎ বাত চিন্তামনি ১২৫ মিলিগ্রাম, ক্যাপসুল মকরধ্বজ রসায়ন ২৫০ মিলিগ্রাম, ক্যাপসুল মহাশংখ বর্টী ২৫০ মিলিগ্রাম, ক্যাপসুল বৃহৎ পূর্বচূর্ণ রস ১৫০ মিলিগ্রাম, সিরাপ লৌহসব এবং সিরাপ লিকোরিনের উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়েছে।
ওষুধ প্রশাষণের মহাপরিচালকের দৃষ্টি আকশনঃ
রাজধানীসহ সারা দেশে বেশ কিছু বিতর্কিত কোম্পানি রয়েছে যাদের বিরুদ্ধে নকল ভেজাল ও নিম্মমানের বলবর্ধক, শক্তিকারক, রুচিবর্ধক, ও যৌনশক্তি বর্ধক, ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ও সিরাপ উৎপাদন ও বাজারজাতকরনে সম্পৃক্ত, তাদের তালিকা প্রকাশ করা হলোঃ সুরমা ল্যাবরেটরিজ (ইউনানী), ন্যাচার ফার্মাসিউটিক্যালস ইউনানী, ইন্ট্রা ফার্মাসিউটিক্যালস ইউনানী, এবি ফার্মাসিউটিক্যালস(আয়ু),সবুজ ফার্মাসিউটিক্যাল (ইউনানী),সান ড্রাগ ইউনানী, মাইসান ল্যাবরেটরীজ ইউনানী, ঢাকা অর্গানিক ফার্মা ইউনানী, জেবিএল ড্রাগ ইউনানী, আল-সাফা ফার্মাসিউটিক্যালস ইউনানী, নাফিউ ফার্মা ইউনানী, রবিন ফার্মাসিটিক্যাল (আয়ু), আশরাফুল ল্যাবরেটরীজ ইউনানী, আধুনিক ফার্মাসিটিক্যাল ইউনানী, সিকো আয়ুর্বেদিক, বিসমিল্লাহ ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী), ওষুধী ল্যাবরেটরিজ (আয়ু), সেইফকো ফার্মাসিটিক্যালস ইউনানী, ম্যান হার্ট ল্যাবরেটরিজ ইউনানী, জেন ফার্মা ইউনানী, জে-এন্ড-টি ল্যাবরেটরিজ ইউনানী, বিএন ল্যাবরেটরিজ ইউনানী, জেনেসিস ফার্মাসিটিক্যালস (আয়ু), দিহান ফার্মাসিটিক্যালস (আয়ু), ইউনিটি ফার্মাসিটিক্যালস ইউনানী, রয়েল ল্যাবরেটরিজ ইউনানী, ইগোফার্মা ইউনানী, ইউনিক ল্যাব ইউনানী, মিষ্টিক ফার্মা ইউনানী, একটিভ ইউনানী, জীনি ইউনানীক, নিকো আয়ুর্বেদিক, আরকে ইউনানী, কে ইউ ফার্মা, এ বি ল্যাবরেটরিজ (আয়ু), বগুড়ার বি জি ল্যাবরেটরিজ (ইউনানী), এস এ ল্যাবরেটরিজ (ইউনানী), বর্নালী ল্যাবরেটরিজ (ইউনানী), ঢাকা র্ফামা (ইউনানী), ওয়েষ্ট ফার্মাসিউটিক্যাল (আয়ু)দশর্না চুয়াডাঙ্গা, ফার্মাসিনা ল্যাবরেটরিজ (ইউনানী), আশোকা ল্যাবরেটরিজ (আয়ু) রাজশাহী, তোহা ল্যাবরেটরিজ(ইউনানী) যশোর, বায়োসাইন্স ফার্মাসিউটিক্যাল (আয়ু), ময়মনসিংহের ফাস্ট ফার্মাসিউটিক্যালস (আয়ু), হাইম্যাক্স ফার্মাসিউটিক্যাল (ইউনানী), ইউনিসন হোমিও, প্রজ্ঞা ল্যাবরেটরিজ (আয়ু), গ্রেন ফার্মা (ইউনানী), ভারটেক্স হোমিও, ইউনিক হোমিও, ডিজিল্যাব (আয়ু), প্র্যারেন্ট ইউনানী, ন্যাশানাল হোমিও, বেক্সটার হারবাল, এসবি হারবাল, ইন্ট্রা ফার্মা(ইউনানী) , নবীন ল্যাবরেটরিজ (ইউনানী), ইষ্ট ব্যাঙ্গল ল্যাবলোটরী (ইউ), অর্নিবান ল্যাবরেটরিজ (আয়ু), ম্যানসন্স ফার্মাসিউটিক্যাল (ইউনানী), ওষুধী ল্যাবরেটরিজ (আয়ু), অ্যাডরুক ফার্মাসিউটিক্যাল(ইউনানী) ও শ্রীপুর দাওয়া খানা উল্লেখ যোগ্য। এসকল কোম্পানীর ওষুধ ফ্যাক্টরী থেকে সরাসরি সংগ্রহ করে ওষুধের নমুনা ড্রাগটেষ্টে পাঠালে সত্যতা পাওয়া যাবে।
ফার্মাসিনা ল্যাবরেটরীজ একটা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যায়, ভুয়া নাকি?