• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৫:১৭ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ সাকিবকে খুশি দেখতে চায় বাংলাদেশ ১০০তম ম্যাচের দুয়ারে কিংস  গার্ডিয়ানের খবর: আলোনসোকে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিচ্ছে লিভারপুল নিজেকে দেওয়া ৫ সেকেন্ডে আবেশের শেষ ওভারের ‘চমক’ চট্টগ্রাম টেস্টে বোলারদের আরও বড় প্রতিপক্ষ ‘নরম বল’ মেয়েকে ২৫০ কোটি রুপির বাংলো উপহার দেবেন আলিয়া-রণবীর চাঁদরাতে চরকিতে ফারুকীর সিনেমা, চঞ্চল-জেফার ছাড়াও রয়েছে আরও চমক তোমার রূপকথাতে আমি হব রাজকুমার…কতটা সাড়া ফেলেছে গানটি তৈমুর এখনই ছোট ভাইয়ের ওপর খবরদারি করে, ঘরের কথা বললেন কারিনা কেবল অভিনয় দিয়েই আলোচনায় থাকতে চান নওবা রুবেল ভাইয়ের চলে যাওয়া ভুলতে পারছি না জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ ভিসির শ্রদ্ধা মোরেলগঞ্জে নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু ভাঙ্গায় গাড়ি চাপায় পথচারী নিহত টেকনাফে অস্ত্রসহ আটক ১

বিপর্যস্ত হিমালয়ের পাদদেশ, মৃতের সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়ে

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ নিম্নচাপের জেরে একটানা বৃষ্টির ফলে বিপর্যস্ত হিমালয়ের পাদদেশ। নেপাল ও ভারতে ভারী বৃষ্টিপাত এবং তার সঙ্গে ভূমিধস। আল–জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বন্যা ও ধসের ফলে এই দুটি দেশে মৃতের সংখ্যা সব মিলিয়ে ১৫০ ছাড়িয়েছে।

নদীর পানিও বইছে বিপদ সীমার উপর দিয়ে।এখনো অনেকে নিখোঁজ রয়েছে। দেশ দুটিতে প্রতিদিনই নতুন মরদেহ উদ্ধার হচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, নেপাল সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৭ জনে দাঁড়িয়েছে। ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত কয়েক দিনের বন্যা ও ভূমিধসে সেখানে প্রাণ হারিয়েছে ৪৬ জন। আর কেরালার রাজ্য কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, সেখানকার চলমান বন্যা পরিস্থিতিতে এ পর্যন্ত ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

গতকাল বুধবার নেপালে বন্যাকবলিত এলাকা থেকে নতুন করে ৩৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা দিল কুমার তামাং বলেন, ভারতের সীমান্তসংলগ্ন নেপালের পূর্বাঞ্চলীয় জেলা পঞ্চথারে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া পশ্চিম নেপালের ইলমে ১৩ জন ও দোতিতে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বন্যাজনিত পরিস্থিতিতে আরও ২২ জন আহত হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে অন্তত ২৬ জন।

বুধবার ভারতের উত্তরাখন্ডের রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার সকালে নৈনিতালে ভারী বর্ষণের পর বেশ কয়েকটি ভূমিধস হয়েছে। এদিন সাতটি আলাদা ঘটনায় অঞ্চলটিতে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়। স্থানীয় কর্মকর্তা প্রদীপ জৈন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ভূমিধসের ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজন প্রাণ হারিয়েছে। উত্তরাঞ্চলীয় আলমোরা জেলায় অপর একটি ভূমিধসের ঘটনায় একটি বাড়ির পাঁচ বাসিন্দা প্রাণ হারায়।

ভারতের আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গত সোমবার উত্তরাখন্ডের বেশ কয়েকটি এলাকায় ৪০০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। পরে সেসব এলাকায় বন্যা ও ভূমিধস হয়। ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালায় আগামী কয়েক দিনে আরও বেশি এলাকা প্লাবিত হতে পারে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার কাজ করছে কর্তৃপক্ষ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.