• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:০৩ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ Mirage Volcano Attraktion In Las Vegas 1win ⭐ Ei̇dman Və Kazino Mərcləri >> Depozit Bonusu $1000 1win Yüklə Android Apk Və Ios App 2023 Pulsuz Indir Globalez Resources Sdn Bhd 1win Yüklə Android Apk Və Ios App 2023 əvəzsiz Indir Kazino রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট Mostbet Giriş, Mobil oyna, Blackjack, Baccarat ve Roulette 2024 গরমে তরমুজ খেলে কী উপকার পাবেন নখ কামড়ানোর বদভ্যাস ছাড়বেন যেভাবে এই গরমে বারবার গোসল করা কি ভালো ? জুলাইয়ের আগে পান্থকুঞ্জ হবে নান্দনিক উদ্যান: মেয়র তাপস গুলশানে বারের সামনে মারামারির ঘটনায় ৩ তরুণী গ্রেপ্তার  মাহির সঙ্গে প্রেম, জয় বললেন আমাদের সম্পর্ক পবিত্র জোভান বললেন, এমন কাজ আর করব না অবসর ভেঙে ৫৮ বছরে ফুটবলে ফিরছেন রোমারিও!  রাজায় রাজায় যুদ্ধ আজ আল-ফালাহ ব্যাংক কিনে নিচ্ছে ব্যাংক এশিয়া

ক্যারিয়ারের সপ্তম ব্যালন ডি’অর জিতলেন মেসি

ক্রীড়া ডেস্কঃ একেতে করোনাভাইরাসের থাবা, তারপর আবার দলবদল। সবমিলিয়ে বছরটা তেমন ভালো যায়নি লিওনেল মেসির। তবে ২০২১ সালের শেষটা আনন্দ ও উৎসবেরই হলো মেসির। ক্যারিয়ারের সপ্তম ব্যালন ডি’অর জিতলেন তিনি।

প্যারিসের থিয়েখ দু শাতেলে জমকালো অনুষ্ঠানে শেষভাগে এসে ব্যালন ডি’ অর ট্রফি জয়ীর নাম ঘোষণা করা হলো। যা ধারণা করা হয়েছিল সেটাই হয়েছে। লিওনেল মেসির হাতেই উঠেছে সপ্তমবারের মতো এই ট্রফি! ফ্রান্স ম্যাগাজিনের জরিপে ২০১২ সালে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ৩৪ বছর বয়সী এ তারকা।

ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিনের দেওয়া গত বছরের সেরা খেলোয়াড়ের এ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে এগিয়ে ছিলেন পিএসজির আর্জেন্টাইন এ তারকা। রবার্ট লেওয়ানডস্কি এই পুরস্কার জয়ে ছিলেন মেসির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী। লড়াইটা শুধু এই দুজনের মধ্যেই দেখেছেন বেশির ভাগ বিশ্লেষক।

শেষ পর্যন্ত ভোটাভুটিতে রবার্ট লেওয়ানডস্কিকে হারিয়ে নিজের সর্বোচ্চসংখ্যক ব্যালন ডি’অর জয়ের রেকর্ডকে আরও এক ধাপ উঁচুতে নিয়ে গেলেন মেসি।

সাংবাদিকদের ভোটে মেসি পেছনে ফেলেছেন রবার্ট লেওয়ানডস্কি, কাইলিয়ান এমবাপে, করিম বেনজেমা, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো কিংবা জর্জিনহোর মতো তারকাকে। আর রোনালদোর সঙ্গে তার ব্যবধান আরও বাড়লো। পর্তুগাল তারকা জিতেছেন ৫ বার।

মেসি নিজ দেশকে ২৮ বছর পর এনে দিয়েছিলেন কোপা আমেরিকা শিরোপা। ঐ টুর্নামেন্টে মাঠে ছিলেন ৬৩০ মিনিট। ৪ গোল ও ৫ অ্যাসিস্ট করে হয়েছিলেন টুর্নামেন্টসেরাও। ধুঁকতে থাকা বার্সেলোনাকেও জিতিয়েছিলেন কোপা দেল রে শিরোপা, লা লিগায় করেছিলেন তৃতীয়ও। ক্লাবটির হয়ে লা লিগাতেই করেছেন ৩০ গোল।

এখন সবচেয়ে বেশি ব্যালন ডি’অর যে মেসির- এটি বোধ হয় বলাই বাহুল্য। এখনও খেলছেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে ব্যালন আছে কেবল একজনের, লুকা মদ্রিচ একবারই জিতেছিলেন ২০১৮ সালে। আগের ছয়বার মেসি এই পুরস্কার জিতেছেন- ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫ ও ২০১৯ সালে। সবগুলোই বার্সেলোনায় থাকতে। এক বছর বিরতি দিয়ে আবারও জিতলেন এই ট্রফি। এখন তিনি পিএসজির।

বারের ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নেই রোনালদো। জাতীয় দল কিংবা ক্লাব ‍ফুটবলে সময়টা খুব একটা ভালো যায়নি তার। নেইমারও খুব একটা আলোচনায় নেই। পোলিশ তারকা লেভানদভস্কি ও ইতালিকে ইউরো জেতানো জর্জিনহো ছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

তবে বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে গত মৌসুমের শুরু থেকে ৬০ ম্যাচে ৭৩ গোল করা রবার্ট লেওয়ানডস্কি পেয়েছেন প্রথমবারের মতো প্রবর্তিত সেরা স্ট্রাইকারের পুরস্কারটি। ব্যালন ডি অরে দ্বিতীয় হয়েছেন পোলিশ তারকাই। ‍তৃতীয় চেলসির ইতালিয়ান মিডফিল্ডার জর্জিনহো। চতুর্থ ও পঞ্চম ফ্রান্সের দুই তারকা করিম বেনজেমা ও এনগোলা কান্তে।

স্পেন ও বার্সেলোর মিডফিল্ডার পেদ্রি হয়েছেন সেরা তরুণ খেলোয়াড়। ইতালির গোলকিপার জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা সেরা গোলকিপারের পুরস্কার পেয়েছেন। মেয়েদের মধ্যে ব্যালন ডি’অর জিতেছেন স্পেন ও বার্সেলোনার মিডফিল্ডার আলেকজিয়া পিউতেলাস। ইংলিশ ক্লাব চেলসি অন্যদের টপকে সেরা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.