• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:৫৩ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ স্টার্ককে সবচেয়ে বেশি চাপে ফেলবে তাঁর দাম: ক্লার্ক আবার মুখোমুখি গম্ভীর-কোহলি, ‘বৈরিতা’র নতুন অধ্যায় দেখার অপেক্ষায় স্মিথ ‘ওরা যদি আক্রমণাত্মক হয়, আমরাও আক্রমণাত্মক হব’ যুক্তরাষ্ট্র দলে সাবেক নিউজিল্যান্ড অলরাউন্ডার কোরি অ্যান্ডারসন ‘লিটনের ওপর চাপ আসে বাইরে থেকে’ যেভাবে খেলে এসেছে, সেভাবেই খেলার চেষ্টা করবে ইংল্যান্ড সাকিবকে খুশি দেখতে চায় বাংলাদেশ ১০০তম ম্যাচের দুয়ারে কিংস  গার্ডিয়ানের খবর: আলোনসোকে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিচ্ছে লিভারপুল নিজেকে দেওয়া ৫ সেকেন্ডে আবেশের শেষ ওভারের ‘চমক’ চট্টগ্রাম টেস্টে বোলারদের আরও বড় প্রতিপক্ষ ‘নরম বল’ মেয়েকে ২৫০ কোটি রুপির বাংলো উপহার দেবেন আলিয়া-রণবীর চাঁদরাতে চরকিতে ফারুকীর সিনেমা, চঞ্চল-জেফার ছাড়াও রয়েছে আরও চমক তোমার রূপকথাতে আমি হব রাজকুমার…কতটা সাড়া ফেলেছে গানটি তৈমুর এখনই ছোট ভাইয়ের ওপর খবরদারি করে, ঘরের কথা বললেন কারিনা

সুবাতাস বইছে রেমিট্যান্সে

নিজস্ব প্রতিবেদক : চলতি মাসে রেমিট্যান্সে বইছে সুবাতাস। মাসের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩১ কোটি ২২ লাখ ডলার। ডলারের বর্তমান বিনিময় হার (৮৭ টাকা ৫০ পয়সা) হিসাবে এর মূল্যমান ১১ হাজার ৪৮২ কোটি টাকা। চলতি বছর ফেব্রুয়ারির পর থেকে বাড়তে শুরু করে রেমিট্যান্সের প্রবাহ। মার্চ মাসে ১৮৬ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এপ্রিল মাসে পাঠান ২০১ কোটি ডলার।

ধারণা করা হচ্ছে, মাসের বাকি ১২ দিনে এই হারে রেমিট্যান্স এলে গত এপ্রিল মাসের মতো মে মাসেও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচক ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

২০২০-২১ অর্থবছরে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা, যা ছিল আগের অর্থবছরের (২০১৯-২০) চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটিই ছিল সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্সপ্রবাহে ভাটার টান দেখা যায়। প্রথম মাস জুলাইয়ে আসে ১৮৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার। আগস্টে আসে ১৮১ কোটি ডলার। সেপ্টেম্বরে আসে ১৭২ কোটি ৬২ লাখ ডলার। অক্টোবরে আসে ১৬৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার। নভেম্বরে আসে আরও কম–১৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ডলার।

তবে ডিসেম্বর ও জানুয়ারি থেকে বাড়তে শুরু করে রেমিট্যান্সের প্রবাহ। ফেব্রুয়ারিতে হোঁচট খাওয়ার পর মার্চ থেকে আবারও রেমিট্যান্সের ঊর্ধ্বমুখী আচরণ লক্ষ করা গেছে।

এদিকে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানিয়েছেন, সামনের অর্থবছর থেকে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা হবে, যা আগে ছিল আড়াই শতাংশ। অর্থাৎ, সামনের অর্থবছর থেকে কেউ দেশে ১০০ টাকা পাঠালে প্রণোদনা হিসেবে পাবে ৩ টাকা।

২০১৯-২০ অর্থবছর অর্থাৎ ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। ২০২১ সাল পর্যন্ত ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া হয়। ওই সময় পর্যন্ত প্রবাসীরা ১০০ টাকা দেশে পাঠালে ২ টাকা প্রণোদনা পেতেন।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে প্রণোদনা বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ করা হয়। প্রবাসীরা এখন ১০০ টাকা দেশে পাঠালে আড়াই টাকা প্রণোদনা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, মে মাসের ১৯ দিনে যে রেমিট্যান্স এসেছে, তার মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ৫৭ লাখ ডলার। বিশেষায়িত কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ৯২ লাখ ডলার। ৪২টি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১০৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার। আর ৫টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫৭ লাখ ৩০ হাজার ডলার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.