• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল রংধনুর রফিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান, অগ্রগতির প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন : হাইকোর্ট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা

বাংলাদেশের দুই বোনকে ভারতের যৌনপল্লীতে বিক্রি

বিশেষ প্রতিনিধি টাকার লোভে স্ত্রী এবং শ্যালিকাকে ভারতে পাঠাতে দালালদের হাতে তুলে দেন ইউসুফ নামে এক ব্যক্তি। দালালরা ওই দুই বোনকে বেশি বেতনের প্ররোচনায় ঝিনাইদহের মহেশপুর থানার বাঘাডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে ২০২১ সালের ৪ মে অবৈধভাবে ভারতে পাচার করেন। ভারতে অবস্থানরত সহযোগিদের সহায়তায় দুই বোনকে যৌনপল্লীতে বিক্রি করা হয়। সেখানে দুই বোন নির্যাতনের শিকার হন।পরবর্তীতে সেখান থেকে পালিয়ে ভারতীয় পুলিশের সহায়তায় এই দুই বোন এ বছরের ২২ মার্চ বাংলাদেশে ফেরত আসেন ও আদালতে জবানবন্দি দেন।কয়েকদিন আগেই ইউসুফকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। তার দেওয়া তথ্যমতে ভারতে নারী পাচার চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি।

আজ (বুধবার) মালিবাগে সিআইডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সিআইডির সিরিয়াস ক্রাইম বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম।গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- রানা আহমেদ, মো. সুজন মিয়া, মো. সাহাবুদ্দীন এবং নাইমুর রহমান।  ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।সিআইডির মো. নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা তদন্ত করে দেখেছি তারা দুই বোনকে ভারতে পাচার করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন। আমরা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। যারা যারা জড়িত থাকবে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।সিআইডি জানায়, সংসার করা ইউসুফের উদ্দেশ্য ছিল না। ভারতে পাচার করার জন্যই তিনি বিয়ে করেন। ইউসুফই তার স্ত্রী ও শ্যালিকাকে দালালের কাছে তুলে দেয়।বিশেষ পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম আরো বলেন, এই চক্রের দেশি-বিদেশি অন্যান্য সদস্যদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। জড়িত অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সিআইডির মানবপাচার ইউনিট কাজ করে যাচ্ছে। গ্রেপ্তার চার আসামির বিরুদ্ধে একাধিক মামলার তদন্ত চলছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.