• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল রংধনুর রফিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান, অগ্রগতির প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন : হাইকোর্ট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা

বঙ্গবন্ধুর নাম কেউ মুছে ফেলতে পারবে না : শামীম

বিশেষ প্রতিনিধি পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না। বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট খুনি মোশতাক, জিয়াউর রহমান গংরা মনে করেছিল জাতির পিতাকে হত্যা করে তার নাম মুছে ফেলবে। কিন্তু তাঁর নাম মুছে ফেলা যায়নি।কারণ বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের হৃদয়ে। কাগজের নাম ছিড়ে ফেলা যায়, দেয়ালের নাম মুছে ফেলা যায়, কিন্তু হৃদয়ে লেখা নাম মুছে ফেলা যায় না। কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে শুক্রবার সকালে ডিআরইউ’র নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত “বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ” আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।  ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিবের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ। সম্মানিত আলোচক ছিলেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি এম শফিকুল করিম।

আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম বলেন, বঙ্গবন্ধু হচ্ছে পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র নেতা যিনি প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি না হয়েও যা বলতের তৎকালীণ পূর্ব বাংলার সাড়ে ৭ কোটি মানুষ তাই করতেন। এটা একদিনে হয়নি। ধাপে ধাপে ধীরে ধীরে আটচল্লিশ, বায়ান্ন, বাষাট্টি, ছিষট্টি, উনসত্তুর, একাত্তরে। বঙ্গবন্ধুকে অনেকেই মহাত্মাগান্ধী, কায়েদ-ই-আজমসহ অনেক বিশ্ব নেতার সঙ্গে তুলনা করেন। মহাত্মগান্ধী কিন্তু কংগ্রেস সৃষ্টি করেন নাই। কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন। কায়েদ-ই-আজম মুসলিম লীঘ সৃষ্টি করেন নাই। মুসলীম লীগের যোগদিয়েছিলেন।আর বঙ্গবন্ধু হচ্ছে পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল একজন নেতা যিনি একটি রাজণৈতিক দলকে তিলে তিলে গড়ে তুলে সেই রাজনৈতিক দলেল নেতৃত্বে একটি দেশকে স্বাধীণ করেছিলেন। সেই দেশের নাম হচ্ছে বাংলাদেশ। তিনি বরেছিলেন আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না মানুষের অধিকার চাই। আসলে তিনি স্বাধীণতা চেয়েছিলেন। অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি সংগ্রাম করেছিলেণ। প্রদানমন্ত্রী তিনি হতে পারেতনই। মন্ত্রীত্ব কে তিনি ইস্তফা দিয়েছেন আওয়াশী লীগকে শক্তিশালী করার জন্য। কারন তার লক্ষ্য নির্ধারিত ছিলো। তার লক্ষ্য ছিলো আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগকে তিলে তিলে গড়ে তুলে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। এবং পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আমাদের বিজয়ী হতে হবে।শামীম বলেন, বাংলাদেশের নামও তিনি আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিলেন। তিনি ছাত্রলীগকে দিয়ে আগেই পতাকা উড়িয়েছিলেন সবুজের বুকে রাল। রবীন্দ্রনাথের ‘আমারা সোনার বাংলঅ আমি তোমায় ভালোবাসি’ জাতীয় সংগীত করার বিসয়ে আগেই ঠিক করে রেখেছিলেন।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক উপাচার্য হারুন-অর রশীদ বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পেরেছে কিন্তু দেশের মানুষের হৃদয় থেকে তার নাম মুছে পেলতে পারে নি। এটা কখনো সম্ভব নয়। বঙ্গবন্ধু খুনিদের বিচারের পথ রুদ্ধ করতে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছিলো কিন্তু বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আজ বিচার হয়েছে। এর মাধ্যমেআইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মুখচ্ছবি, তিনি চিরঞ্জিব। যারা বঙ্গবন্ধুকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলতে চেয়েছে তারাই ইতিহাস থেকে মুছে গেছে।যারা বঙ্গবন্ধুকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলতে চেয়েছে তারাই ইতিহাস থেকে মুছে গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.