এসএম বদরুল আলমঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি ঢাকা-১৫ আসনে তাদের প্রার্থী হিসেবে জনপ্রিয় ও ত্যাগী নেতা শফিকুল ইসলাম খান মিল্টনকে চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন দিয়েছে।
সম্প্রতি গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকে তার নাম সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করা হয়।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশনা ও মূল্যায়নের ভিত্তিতেই মিল্টনের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়।
মনোনয়নের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর মিরপুর, পল্লবী, কাঁচাবাজার, দারুস সালাম ও রূপনগর এলাকায় আনন্দের বন্যা বয়ে যায়।
স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুলের মালা পরিয়ে দেন প্রিয় নেতা মিল্টনের গলায়। পুরো এলাকাজুড়ে স্লোগান ওঠে—
“ঢাকা-১৫ চাই মিল্টনের নেতৃত্বে!”
দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও মাঠসঙ্গী এই নেতা বহু বছর ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় রয়েছেন।
২০১৪, ২০১৮ সালের নির্বাচনসহ বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি সামনের সারিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
তৃণমূল নেতাকর্মীদের অনেকে বলছেন,
“এই মনোনয়ন হচ্ছে ত্যাগী নেতৃত্বের প্রতি দলের আস্থার প্রতিফলন।”
মনোনয়ন পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়ায় শফিকুল ইসলাম খান মিল্টন বলেন—
“এটি শুধু আমার নয়, ঢাকা-১৫ আসনের প্রতিটি নেতাকর্মীর পরিশ্রমের ফসল।
আমি জনগণের ভোটে জাতীয়তাবাদী চেতনার বিজয় নিশ্চিত করতে চাই।”
মনোনয়ন নিশ্চিত হওয়ার পর থেকেই তার নির্বাচনী কার্যালয়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। প্রচার-প্রচারণা, ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ ও টিম গঠনসহ নানা কার্যক্রম চলছে জোরেশোরে। বিশেষ করে তরুণ ভোটারদের মধ্যে মিল্টনের নেতৃত্ব নিয়ে দেখা যাচ্ছে আগ্রহ ও উৎসাহ।
তৃণমূল নেতারা আশাবাদী, মিল্টনের নেতৃত্বেই বিএনপি ঢাকা-১৫ আসন পুনরুদ্ধার করবে। তাদের বিশ্বাস—
“জনগণের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কই হবে দলের সবচেয়ে বড় শক্তি।”
চূড়ান্ত মনোনয়নের মধ্য দিয়ে এখন স্পষ্ট হয়েছে,
ঢাকা-১৫ আসনে বিএনপির লড়াইয়ের কেন্দ্রে থাকছেন শফিকুল ইসলাম খান মিল্টন। তার নেতৃত্বে মাঠে নেমে পড়েছে দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা, ফিরে এসেছে ভোটারদের মধ্যে নতুন করে আশা, আস্থা ও পরিবর্তনের প্রত্যাশা।









