">
জাকির শিকদার বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের মধ্যেই গনতন্ত্র বিকাশ নাই। যদি রাজনীতি দলের মধ্যে গনতন্ত্র খোঁজ করেন তবে দাবী তুলব দলের মধ্যেই যে কেহ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন।যদি আওয়ামী লীগের পক্ষে আমির হোসেন আমু এমপি প্রধানমন্ত্রী হতে সমর্থন দেয় এবং বিএনপি দলের ফখরুলকে প্রধানমন্ত্রী হতে সমর্থন দেয় তবে বুঝবো দলের পক্ষে গনতন্ত্র আছে। পালাবদলে দলের যোগ্য যে কেহ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন এমন রাজনীতি নাই।রাজার সন্তান রাজা এ নীতিতে বাংলাদেশ চলে আসছে ৫২ বছর ধরে। আওয়ামী লীগের ও বিএনপির এত বড় বড় যোগ্য নেতা থাকতে কেন প্রধানমন্ত্রী পদে পরিবর্তন নেতা নাই।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের মধ্যেই গনতন্ত্র বিকাশ নাই। যদি রাজনীতি দলের মধ্যে গনতন্ত্র খোঁজ করেন তবে দাবী তুলব দলের মধ্যেই যে কেহ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন।যদি আওয়ামী লীগের পক্ষে আমির হোসেন আমু এমপি প্রধানমন্ত্রী হতে সমর্থন দেয় এবং বিএনপি দলের ফখরুলকে প্রধানমন্ত্রী হতে সমর্থন দেয় তবে বুঝবো দলের পক্ষে গনতন্ত্র আছে। পালাবদলে দলের যোগ্য যে কেহ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন এমন রাজনীতি নাই।রাজার সন্তান রাজা এ নীতিতে বাংলাদেশ চলে আসছে ৫২ বছর ধরে। আওয়ামী লীগের ও বিএনপির এত বড় বড় যোগ্য নেতা থাকতে কেন প্রধানমন্ত্রী পদে পরিবর্তন নেতা নাই।
মানে দলের মধ্যে গনতন্ত্র নাই।ধরেন, খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা মৃতের পরে প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছে তার পরিবারের লোকজন।তবে দলের যোগ্য লোকের অভাবেই এটা করছে দল।দলের গনতন্ত্রের চর্চা নাই,দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হতে যোগ্য। দলের গনতন্ত্রের নীতি নির্ধারনী সম্মানে একটি পরিবারকে টেনে বার বার প্রধানমন্ত্রী করেন। বাট ঐ পরিবারের বোঝা উচিৎ আমার দল করে তো আমার জন্য, তবে দলের গনতন্ত্র তৈরি করা দরকার। দলকে টিকিয়ে রাখতে বঙ্গবন্ধু কিন্তু সাধারণ সম্পাদক পদ বেঁচে নিত। সভাপতি নিত না। দল চাইলে নিত ক্ষমত।
জোর করে প্রধানমন্ত্রী হওয়া বিপদের লক্ষ্মণ। দলের মধ্যে গনতন্ত্র নাই যাহার সে তো বাংলাদেশের গনতন্ত্র রক্ষা করতে বোঝবেনা।যার দলের মধ্যেই গনতন্ত্র নাই,সে কিভাবে দেশের মানুষের গনতন্ত্র দিবে। সে তো রাজতন্ত্র কায়েম করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠবে।গনতন্ত্র বিকাশে নিরপেক্ষ মানুষের প্রয়োজন। কে হবেন নিরপেক্ষ গনতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী। দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি হতে পারে প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তনে।বার বার প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন হলে অপরাধ কমে। দল পরিবর্তন হলে দূর্নীতি কমে।
দেশ পরিচালনায় পলিটিকাল পরিবর্তন মানেই গনতন্ত্রের মুক্তির পথ।ক্ষমতা ধরে রাখা গনতন্ত্র ভুলোন্ঠিত করা,কলংক করা। গনতন্ত্র মানে মানুষের চাহিদামত দল ক্ষমতায় রাখা। মনের খোরাক ও পোষাক যদি মিল না হয় সেটা ক্রয় করেনা কেহ,তেমনি রাজনৈতিক দলের গনতন্ত্রের নীতি অটল সঠিক না হলে সে দল অপছন্দ হয।গনতন্ত্র মানে বাক স্বাধীনতা, মুক্ত মতে সব দলের অংশ হিসেবে সভা সেমিনারে যে কেহ যাবে।কোর রেষ থাকবেনা।আমার দলের লোক অন্য দলের সভায় কথা শুনতে গেলে তাহাকে বহিষ্কার না করাই গনতন্ত্র।
Leave a Reply