• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৫৮ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল রংধনুর রফিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান, অগ্রগতির প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন : হাইকোর্ট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা

ঘুরতে যাওয়ার টাকার জন্য চকবাজারে নানাকে সিরিঞ্জ পুশ করে হত্যা

বিশেষ প্রতিনিধি রাজধানীর চকবাজারের বাইতুন নুর মসজিদের সভাপতি মুনসুর আহম্মেদ হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। হত্যার অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। এর মধ্যে নিহতের নাতি-নাতনিও আছে। ঘুরতে যাওয়ার টাকার জন্য নাতি-নাতনি মিলে মুনসুর আহম্মেদকে হত্যা করে বলে জানিয়েছে পুলিশ।বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) বিপ্লব বিজয় তালুকদার।গ্রেপ্তারকৃতরা হলো নিহত মুনসুর আহম্মেদের নাতি মো. শাহাদাত মুবিন আলভী এবং নাতনি আনিকা তাবাসসুম। আনিকা মেডিক্যালে এবং আলভী উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত। এ ছাড়া তাদের সহযোগী হিসেবে রাজু, রায়হান ও সাঈদ নামের তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার ও আজ বুধবার দুই দিন অভিযান চালিয়ে চকবাজার, মুন্সীগঞ্জ ও চাঁদপুর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন সম্পর্কে বিপ্লব বিজয় তালুকদার বলেন, ‌‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে একটি সিরিঞ্জ পাওয়া যায়। ওই বাসার আশপাশসহ বেশ কয়েক স্থানের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে পর্যালোচনা করা হয়। পর্যালোচনা শেষে নিহত ব্যক্তির নাতনি আনিকা ও নাতি আলভীকে শনাক্ত করে চকবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মুন্সীগঞ্জ ও চাঁদপুর থেকে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত তাদের বন্ধু রাজু, রায়হান ও সাঈদকে গ্রেপ্তার করা হয়। ’হত্যার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘নিহত মুনসুর আহম্মেদের নাতি-নাতনি ও বন্ধুরা মিলে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করে। এ জন্য তাদের টাকার প্রয়োজনে নানাকে টার্গেট করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটনার দিন বাসার সবাই একটি বিয়েবাড়িতে গেলে তারা আগে থেকে বানিয়ে রাখা নকল চাবি দিয়ে ওই বাসায় প্রবেশ করে। এরপর তারা টাকা নিতে চাইলে মুনসুর আহম্মেদ বাধা দেন। তখন তারা সিরিঞ্জ দিয়ে অচেতন করার ওষুধ পুশ করে ও আঘাত করে। পরবর্তী সময়ে তারা নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যায়। ’এর আগে গত ১৭ নভেম্বর রাতে চকবাজারের খাজে দেওয়ান লেনের নিজ বাসা থেকে মুনসুর আহম্মেদের মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় চকবাজার থানায় হত্যাসহ দস্যুতার একটি মামলা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.