• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার  অভয়নগরে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ অভয়নগরে সরকারীভাবে ধান চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অভয়নগরে মেধা অন্বেষন ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে দুদক কর্তৃক সততা স্টোরের অর্থ ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ আশুলিয়া টু চান্দুরা চৌরাস্তা যানজটের দুর্ভোগ,,,  অভয়নগরে মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সংবর্ধনা যশোর গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)অভিযান চালিয়ে ৪ বোতল বিদেশী মদ উদ্ধার সহ আটক -১ অভয়নগরে পায়রাহাট ইউনাইটেড কলেজ শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্বীকৃতি অর্জনে আনন্দ শোভাযাত্রা নড়াইলের ইউপি চেয়ারম্যান  মোস্তফা কামাল’কে গুলি করে হত্যাকান্ডের ঘটনায় আটক -৪ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার আশুলিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ খেলা হচ্ছে না তাসকিনের, বিকল্প ভাবনায় হাসান দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন আফরান নিশো

সুষ্ঠু নির্বাচনের সব ব্যবস্থা সরকার নিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

বিশেষ প্রতিনিধি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ, ভীতিহীন, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, এবং সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার নির্বাচন কমিশনকে পূর্ণ সহায়তা দেওয়ার সব ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, তার সময়ে কোনো নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি।বুধবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ কথা জানান। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। এ দিন প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান বাংলাদেশের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা। সংবিধানের ১১৮ (৪) অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকিবেন এবং কেবল এই সংবিধান ও আইনের অধীন হইবেন’।

১২৬ অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে’। আওয়ামী লীগ যখনই সরকার গঠন করেছে, তখনই সুষ্ঠু, অবাধ, ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং নির্বাচন কমিশন যাতে স্বাধীনভাবে দায়িত্বপালন করতে পারে সেজন্য সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ, ভীতিহীন, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, এবং সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার নির্বাচন কমিশনকে পূর্ণ সহায়তা দেওয়াসহ প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০১২’ প্রণয়ন করেছি। এই আইন অনুযায়ী ০৬ সদস্যের সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী, নিরপেক্ষ এবং প্রশাসনিক ও আর্থিকভাবে স্বাধীন নির্বাচনকালীন নির্বাচনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল সরকারি কর্মকর্ত/প্রতিষ্ঠান সুনির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন কমিশনের অধীনে ন্যস্ত হবে। নির্বাচন কমিশন তার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করে যাবে এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রয়োজনে যা যা করার তার সবকিছু করবে। আমরা দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষককে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। যারাই পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় তারা পাঠাতে পারবে।তিনি আরও বলেন, আমাদের সরকারের সময়ের কোনো নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়নি। আমরা নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটি উচ্চ মানদণ্ড স্থাপন করতে পেরেছি। নির্বাচনে জনগণ যাকে ভোট দিয়েছে, সেই নির্বাচিত হয়েছে। বিএনপির আমলে অনুষ্ঠিত ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির মতো বিতর্কিত নির্বাচন কখনও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হয়নি এবং হবেও না। দেশের জনগণ যাতে তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারে, সে লক্ষ্যে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে আমাদের সরকার সদা প্রস্তুত রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.