• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার  অভয়নগরে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ অভয়নগরে সরকারীভাবে ধান চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অভয়নগরে মেধা অন্বেষন ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে দুদক কর্তৃক সততা স্টোরের অর্থ ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ আশুলিয়া টু চান্দুরা চৌরাস্তা যানজটের দুর্ভোগ,,,  অভয়নগরে মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সংবর্ধনা যশোর গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)অভিযান চালিয়ে ৪ বোতল বিদেশী মদ উদ্ধার সহ আটক -১ অভয়নগরে পায়রাহাট ইউনাইটেড কলেজ শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্বীকৃতি অর্জনে আনন্দ শোভাযাত্রা নড়াইলের ইউপি চেয়ারম্যান  মোস্তফা কামাল’কে গুলি করে হত্যাকান্ডের ঘটনায় আটক -৪ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার আশুলিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ খেলা হচ্ছে না তাসকিনের, বিকল্প ভাবনায় হাসান দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন আফরান নিশো

অন্ধত্ব এখন শূন্যের কোটায় নেমেছে, বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বিশেষ প্রতিনিধি এক সময়ে ভিটামিনের অভাবে শিশুদের রাতকানা (অন্ধত্ব) রোগের প্রকোপ থাকলেও এখন তা শূন্যের কোঠায় নেমেছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, ভিটামিন এ’র পর্যাপ্ততা পেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। শারীরিক নানা জটিলতা দূর হয়।মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজধানীর মহাখালীর জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে (নিপসম) জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়েছে, সারাদেশে ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী ২ কোটি ৩০ লাখের বেশি শিশুকে আজ ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুকে নীল রঙের এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি করে লাল রঙের ক্যাপুসল খাওয়ানো হবে।

এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু যখন এই কর্মসূচি হাতে নেন তখন ৪ শতাংশের বেশি শিশু ভিটামিন এ-এর অভাবে অন্ধুত্বসহ নানা রোগে ভুগত। এছাড়াও এক সময়ে স্টান্টিং অনেক ছিল। পুষ্টির মান বাড়ায় এখন সেটি ২০ শতাংশের নিচে চলে এসেছে।জাহিদ মালেক বলেন, পৃথিবীর একমাত্র বাংলাদেশই কালাজ্বর থেকে মুক্ত হয়েছে। একইভাবে ফাইলেরিয়াও। আমরা মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যে অনেক এগিয়েছি। আগের তুলনায় মাতৃমৃত্যু কমেছে। এটি আরও কমাতে হলে বাল্য বিয়ে রোধ করতে হবে। একজন অসুস্থ মা সন্তান জন্ম দিলে অপরিণত ও কম ওজনের শিশুর জন্ম হতে পারে। আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারিতে অনেক পিছিয়ে আছি। ক্লিনিক ও হাসপাতালে যাতে নেয় সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। ৮ ঘণ্টা সার্ভিসে হাসপাতালগুলো চলতে পারে না। এগুলো ২৪ ঘণ্টা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে করে প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি বাড়বে, কমবে শিশু ও মাতৃমৃত্যু। একই সঙ্গে অহেতুক কেউ যাতে সি-সেকশন না করায় সেদিকে নজর দিতে হবে।তিনি বলেন, হাসপাতালে বিশেষ করে উপজেলা পর্যায়ে চিকিৎসার মান বাড়াতে হবে। নার্সের ঘাটতি আগের মত না হলেও চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। এজন্য নতুন করে ছয় হাজার চিকিৎসা নিয়োগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে৷ প্রান্তিক মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.