• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১২:২২ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ অভয়নগরে দুদক কর্তৃক সততা স্টোরের অর্থ ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ আশুলিয়া টু চান্দুরা চৌরাস্তা যানজটের দুর্ভোগ,,,  অভয়নগরে মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সংবর্ধনা যশোর গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)অভিযান চালিয়ে ৪ বোতল বিদেশী মদ উদ্ধার সহ আটক -১ অভয়নগরে পায়রাহাট ইউনাইটেড কলেজ শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্বীকৃতি অর্জনে আনন্দ শোভাযাত্রা নড়াইলের ইউপি চেয়ারম্যান  মোস্তফা কামাল’কে গুলি করে হত্যাকান্ডের ঘটনায় আটক -৪ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার আশুলিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ খেলা হচ্ছে না তাসকিনের, বিকল্প ভাবনায় হাসান দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন আফরান নিশো যে সিনেমার জন্য পরিচালককে বাড়ি বিক্রি করতে হয়, সেই ছবির শুটিংয়ে যা করেছিলেন শাবনূর এ নিয়ে মিমির সংসার সন্তানের অভিভাবকত্ব নেওয়ার গল্প বললেন পরীমনি ‘ফাটাকেষ্ট’ মিঠুনকে ছেড়ে চলে যায় মেয়েটি

বাবা-ছেলের আলাদা দলের রাজনীতি করা দোষের না: মির্জা ফখরুল

গণতান্ত্রিক দেশে বাবা-ছেলের আলাদা দলের রাজনীতি করাটা দোষের কিছু না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছাত্রদলের কাউন্সিলে আওয়ামী লীগ নেতার ছেলের সভাপতি পদে প্রার্থী হওয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।

 

মির্জা ফখরুল বলেন, ছাত্রজীবনে বাবা একটা দলের রাজনীতি করতেন আর আমি করতাম অন্য দলের। এতে কোনো সমস্যা হয়নি।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল এ কথা বলেন।

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি পদে প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় থাকা কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ আওয়ামী পরিবারের সন্তান। তার বাবা যশোরের কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান। তার তিন ভাই যশোর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এ নিয়ে তৃণমূলে অনেক আলোচনা চলছে।

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, গণতান্ত্রিক দেশে থাকতেই পারে যে বাবা একটা রাজনীতি করবেন, আমি একটা রাজনীতি করব। আমার ছাত্রজীবনে আমার বাবা একটা দলের রাজনীতি করতেন আর আমি একটা করতাম। কখনও কোনো সমস্যা হয়নি। না বাবার হয়েছে, না আমার হয়েছে। এখন তো ছেলে বিপদে পড়ে যাচ্ছে, তার বাবা যদি আওয়ামী লীগ করে থাকে, তা হলে তার ছেলে বিএনপি বা ছাত্রদল করলে তার বিপদ হবে। আবার বাবার বিপদ হবে, তার ছেলে ছাত্রদল করলে। এখন এমন অবস্থা হয়েছে যে, ভিন্নমত পোষণ করা যাবে না।

এর আগে, সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে শ্রাবণের বাবা কাজী রফিকুল ইসলাম জানান, পরিবারের সাথে শ্রাবণের কোনো যোগাযোগ নাই। মূলত ভিন্ন আদর্শের রাজনীতি করার কারণেই তার সাথে যোগাযোগ রাখেন না পরিবেরর কেউ। শ্রাবণও তাদের সাথে যোগাযোগ করেন না বলে জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.