• রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:২৬ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ Mostbet App Download For Android Apk And Ios 2023 Mostbet 314 Casino Azərbaycanda Bukmeker Kontoru Mostbet Azerbaycan Yukle Android Os Apk Və Ios App-d Mostbet Az-90 Kazino Azerbaycan ən Yüksək Bukmeyker Rəsmi Sa 0898520760 ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল

ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই খাচ্ছে ঔষধ , স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে তরুণ সমাজ ।।

এস এম বদরুল আলম ঃ সাম্প্রতিক সময়ে তরুণ-তরুণীরা স্বাস্থ্য ভালো করতে কেউবা রং ফর্সা করতে কোন প্রকার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই বিভিন্ন হারবাল ঔষধ ও ক্রীম ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছে ব্যাপক ভাবে।সেই ঔষধ সেবনের পনেরো দিনের ভেতরেই স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের বিশাল পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।এতে করে উদ্বুদ্ধ হয়ে বন্ধু স্বজন বা আশেপাশের ছেলেমেয়েরাও ঝুঁকছে ওসব ঔষধের দিকে।বিশেষ করে ঢাকা সহ নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জের তরুণ তরুণীদের মাঝে এসব ঔষধ ব্যবহারের প্রবণতার ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে।এসব ঔষধের প্যাকেটের গায়ে ভিটামিন শব্দটি বেশ হাইলাইট করা থাকে।

ভয়াবহ তথ্য হলো প্রস্তুত ও বাজারজাতকারী কোম্পানি হিসেবে যে নাম ব্যবহার করা হয়,এই প্রতিবেদক চারটি কোম্পানির উপর বিভিন্ন মাধ্যমে অনুসন্ধান করে অস্তিত্ব খুঁজে পেলেও কোম্পানির মালিকরা ধরা ছুঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে।আবার সকল ঔষধের দোকানে এগুলো বিক্রিও হয়না।মুষ্টিমেয় কিছু দোকানে এগুলো পাওয়া যায়।হাবিবুর(২০) নামের এক তরুণ প্রতিবেদককে বলেন,দিনে দুই বেলা দুটো ক্যাপসুল ট্যাবলেট খেতে হয়।এটা খেলে প্রচুর ক্ষুধা লাগে,এতো পরিমান খেতে হয় যা নিজের কাছেই অবাক লাগে। আমি দুই ফাইল খেয়েছি। আর আশাতীত ফলও পেয়েছি।কোন ডাক্তারের পরামর্শ  নিচ্ছেন কিনা না, প্রশ্ন উত্তরে বলে না,  হাবিবুর জানায়,বন্ধুদের পরিবর্তন দেখে ওদের থেকে ঔষধের নাম জেনে খাওয়া শুরু করি।কোন প্বার্শ প্রতিক্রিয়া হয়েছে কিনা প্রশ্নে বলে,নাহ্,গুড ফিল করছি।ঢাকা সহ নারায়ণগঞ্জ ও বিভিন্ন জেলায় ঔষধ বিক্রেতাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ভিটামিন পিউমিন মাল্টি ভিটামিন ও মাল্টি মিনারেল সিরাপ ৪৫০মিঃ  ভেনাপ্রো ৪৫০ মিঃ  এলভা ৪৫০ মিঃ , জিংকোমিক্স ৪৫০ মিঃ ,ইকোরেক্স ৪৫০ মিঃ ভি এ আর  আরক পুদিনা (সুরমিন্ট), সেব-এস (শরবত সেব) , হ্যাপি-জেড ৪৫০মিঃ লিঃ সিরাফ ডি,এ,রেজি , হ্যাপিটন ন্যাচারাল ভিটামিন সিরাপ ৪৫০ মিঃলিঃ , এইচপি তুলসী ৪৫০ মিলি, এইচপি তুলসী ১০০ মিলি, ট্যাবলেট হামজা রুচিক্যাপ, ক্যাপসুল পেঙ্কুল, ক্যাপসুল হামজা গ্যাস্কুল, সিরাপ হামজাপ্লেক্স (শরবত আমলা), ট্যাবলেট সুপার ক্যাপ (ভিটামিন এ টু জেড), ক্যাপসুল নিমভিট, ট্যাবলেট স্লিফিট, হামজাক্যাল- ডি, সিরাপ কফকুল, ক্যাপসুল নোএজমা, সিরাপ জিনবিট ৪৫০ মিলি (শরবত জিনসিন), সিরাপ জিনবিট ১০০ মিলি (শরবত জিনসিন), হালুয়া গ্রেফোট, সিরতাপ এয়াপেলটন ৪৫০ মিলি, সিরাপ সিইলিভ এ নামের ঔষধের চাহিদাই বেশি বলে জানা যায়।

শহরতলীর ঔষধ বিক্রেতা মিজান জানান,পাইকারী ৩৫থেকে ৫৫ টাকায় কিনে আড়াইশো হতে চারশো টাকা বিক্রি হয় এসব ঔষধ।তিনি এ জাতীয় ঔষধ বিক্রি করেন না জানিয়ে এ প্রতিবেদককে প্রশ্ন করে বলেন,৪০-৫৫ টাকায় বিক্রি করে কোম্পানি লাভ করে,বোতল আর প্যাকেট তৈরির খরচ আছে,এবার বুঝে নিন ঔষধের নামে কি আর দেয়া সম্ভব? অনুসন্ধানে দেখা যায়,দেশের কোন স্বীকৃত সুনামধন্য কোম্পানী এসব ঔষধ বাজারজাত করেনা। উল্লেখ্য এ সমস্ত কোম্পানি বিরুদ্ধে ব্যাপক অভিযোগ পাওয়া গেছে।

মেসার্স গুড হেলথ ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড (ইউনানী)  নতুন পাড়া হেমায়েতপুর সাভার ঢাকা স্মারক নং ডি.জি.ডি.এ ইউনানী ১৪৭/০৯/২৫৮ তারিখ ১৫/০৯/২০১৯ মোতাবেক প্রতিষ্ঠানের কারখানা, (0১) হাব্বে হায়াতীন মুরাকাব (ক্যাপসুল) বাণিজ্যিক নাম লুমাটন, (০২) হ্যাকো হায়াতীন মুরাকাব জওয়াহারদাত (ক্যাপসুল) বাণিজ্যিক নাম জিএইচ -ভিট, (০৩) ইভেনিং পিমরোজ (ক্যাপসুল) বাণিজ্যিক নাম ইপিওজি, (০৪) আরব আজীব (তরল) বাণিজ্যিক নাম জিএইচ-২০,০৬ মরহুম আজিম (মলম) বাণিজ্যিক নাম-টাররাসিল (০৬) এই ছয়টি পদের বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হলো । উক্ত প্রোডাক্টগুলি সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল  মোঃ মাহবুবুর রহমান  নির্দেশে ওষুধ গুলো বিক্রি বাজারজাত সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো বলে নির্দেশনা জারি করেছিলেন। এছাড়া ও মালিক আবু মুসার আরেকটি কোম্পানি রয়েছে, যার নাম গুড লাইফ আয়ুর্বেদিক ল্যাঃ লিঃ, লাইসেন্স নাম্বার নং (আয়ু)- ০৪৪ এবং গুড হেলথ লিঃ ইউনানী এই দুটি কোম্পানির ঔষধ বর্তমানে বাজারে মুড়ির মত চলছে , পিউমিন মাল্টি ভিটামিন ও মাল্টি মিনারেল সিরাপ ৪৫০মিঃ ডি এ আর নং (আয়ু)-০৫২-এ-০২৩, ভেনাপ্রো ৪৫০ মিঃ ডি এ আর নং (ইউ)-১৪৭-এ-০১৭, এলভা ৪৫০ মিঃ ডি এ আর নং (আয়ু)-০৫২-এ-০৪, জিংকোমিক্স ৪৫০ মিঃ (আয়ু)- ০৫২-এ-০২২,ইকোরেক্স ৪৫০ মিঃ ভি এ আর নং (আয়ু)-০৫২-এ-০৩২,এ সমস্ত প্রোডাক্টে কালার ফ্লেভার ও অতিরিক্ত কেমিক্যাল ব্যবহার করে ঔষধ তৈরি করছে। ওষুধ সেবন করে অনেক রোগীরা মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে বলে জানা যায় ডাক্তারদের ভাষ্য অনুযায়ী এই প্রোডাক্টগুলো দ্রুত ড্রাগস টেস্টিং ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা করলে সত্যতা পাওয়া যাবে।

সুরমা ফার্মাসিউটিক্যালসের (ইউনানী) আরক পুদিনা (সুরমিন্ট), সেব-এস (শরবত সেব)  নামক ৪৫০মিলি সিরাপ রাজধানীসহ সারাদেশে মুড়িমুড়কির মতো বিক্রি হচ্ছে এর কারন সরুপ জানা যায় উক্ত ভিটামিন সিরাপ দুটিতে মাত্রাতিরিক্ত গবাদিপশু মোটাতাজা জাত করন ক্যামিকেল ব্যবহার করা হয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে কারন এই দুটি ভিটামিন সিরাপ সেবন করলে অতিদ্রুত স্বাস্থ্য বৃদ্ধি, রুচি বৃ্দ্ধি হয় যে কারনে জনসাধারন এই দুটি ভিটামিন সিরাপ কিনতে ঔষধের দোকানে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে।  ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের নারায়নগঞ্জ এলাকার দায়িত্বরত একাধিক কর্মকর্তা একাধিকবার সুরমা র্ফামাসিউটিক্যালস এর উৎপাদিত ভিটামিন সিরাপ আরক পুদিনা (সুরমিন্ট), সেব-এস (শরবত সেব) এর গুনগত মান যাচাই এর জন্য ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরিতে উল্লেখিত দুটি ভিটামিন ঔষধের  নমুনা পাঠিয়ে ও অধ্যবধি নমুনা পরিক্ষার রিপোর্ট হাতে পায়নি।এর কারন সরুপ জানা যায় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উর্ধতন কতৃপক্ষ এবং ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরির কর্মকর্তাদের নিয়মিত অবৈধ সুযোগ সুবিধা দিয়ে আসছে সুরমা ফার্মাসিউটিক্যালস এর মালিক ফিরোজের কাছ থেকে ।

হ্যাপি ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী) উৎপাদন লাইসেন্স নং(ইউ) ০৩৯ , হ্যাপি-জেড ৪৫০মিঃ লিঃ সিরাফ ডি,এ,রেজি নংঃ৩৯-এ-০৪৪ ব্যাচ নাম্বার ১৭ মুল্য ৪০০টাকা, হ্যাপিটন ন্যাচারাল ভিটামিন সিরাপ ৪৫০ মিঃলিঃ ডি এ আর নং (ইউ) ৭১-এ-১২ব্যাচঃ নং১৭ মুল্য ৩০০টাকা এছাড়াও বিভিন্ন ওষুধ তৈরি করে বাজারজাত করছে । তার কোম্পানির হাকিম কবিরাজ নামমাত্র রেখেছেন কারখানায় গেলে খুঁজে পাওয়া যাবে না, এছাড়া গাছ গাছড়ার বদলে মিটফোর থেকে খোলা বাজারের কেমিক্যাল কিনে ঔষধে ব্যবহার করছে বিশ্বস্ত সূত্রে নিশ্চিত করেছেন ।
অখ্যাত কোম্পানিগুলো এসব ঔষধ বাজারজাত করে। গুগল সার্চ করে এদের ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর পাওয়া যায়।কিন্তু সেই নম্বরে কল দিলে তিনটি ফোনই বন্ধ পাওয়া যায়।অনুসন্ধানের জন্য প্রতিবেদক সুরমা ল্যাবরেটরিজের ঠিকানা ১২০/১,মতিঝিলে গিয়ে সেখানে এই নামের কোন কিছুর অস্তিত্ব খুঁজে পাননি । আশেপাশের কেউ কোন তথ্য দিতে পারেননি।

হামজা ল্যাবরেটরীজ (ইউনানী)  এইচপি তুলসী ৪৫০ মিলি, এইচপি তুলসী ১০০ মিলি, ট্যাবলেট হামজা রুচিক্যাপ, ক্যাপসুল পেঙ্কুল, ক্যাপসুল হামজা গ্যাস্কুল, সিরাপ হামজাপ্লেক্স (শরবত আমলা), ট্যাবলেট সুপার ক্যাপ (ভিটামিন এ টু জেড), ক্যাপসুল নিমভিট, ট্যাবলেট স্লিফিট, হামজাক্যাল- ডি, সিরাপ কফকুল, ক্যাপসুল নোএজমা, সিরাপ জিনবিট ৪৫০ মিলি (শরবত জিনসিন), সিরাপ জিনবিট ১০০ মিলি (শরবত জিনসিন), হালুয়া গ্রেফোট, সিরতাপ এয়াপেলটন ৪৫০ মিলি, সিরাপ সিইলিভ। যৌন উত্ত্বেজক ওষুধ সিলড্রেনাফিন, সাইট্রেট ও ট্রাডালাফিন সাইট্রেট নামক ভায়গ্রার উপাদান ব্যবহার করছে বলে ও ওষুধ ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত একটি সূত্রের দাবি। জ্বরের ওষুধে প্যারাসিটামল, গ্যাস্ট্রিক ও আলসারে ওষুধে এন্টাসিড, রেনিটিডিন, ওমিওপ্রাজল এবং ব্যথা ও ব্যথানাশক ওষুধে ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম বিপি নামক এলোপেথিক ওষুধের কাচা মাল ব্যবহারের খবর পাওয়া গেছে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে। এ ওষুধের বিষয়ে ভোক্তা ও হাকিম, কবিরাজ, ইউনানী বিশেষজ্ঞ, চিকিৎসকদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন এই ওষুধগুলোর মান খুবই খারাপ যা মানুষের শরীরে দীর্ঘমেয়াদী রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী হতে পারে। এ বিষয়ে ওষুধ কোম্পানির মালিকের কাছে জানতে চাওয়া হলে এ বিষয়টি অস্বীকার করে এবং এ নিয়ে কোন কথা বলতে রাজী হয়নি। ইউনানীর সমিতির উচ্চপদস্থ কর্মকতার কাছে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, হামজা ল্যাবরেটরীজ তাদের নতুন সদস্য তাই তাদের সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য জানা নেই। তবে এদের বিরুদ্ধে যদি কিছু লেখা হয় তাহলে এতে তাদের কোন আপত্তি নেই। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কর্মকর্তার কাছে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, হামজা সহ যে সমস্ত কোম্পানীর নামে খবর প্রকাশিত হয় তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা গ্রহণ করছি ও অব্যাহত রয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে সবার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।
মিডফোর্ড হাসপাতালের সিনিয়র মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ আরিফুর রহমান এর নিকট প্রশ্ন করেছিলাম এসব
ঔষধ সেবনে কোন ক্ষতি হবার সম্ভাবনা আছে কিনা মানুষের?বেশ গভীর ভাবে তিনি প্যাকেটের গায়ে লেখা উপাদানগুলো দেখেন।তারপর বলেন,কমপক্ষে পনেরোটি মেজর ক্ষতির কথা বলতে পারি।তবে নিশ্চিত ভাবে এসব সেবনকারী ব্যক্তির কিডনি যে বিকল হবে তা শতভাগ নিশ্চিত।তাছাড়া চোখের দৃষ্টি শক্তি কমে যাওয়া,যৌনশক্তি ও আগ্রহ হারিয়ে ফেলা সহ বিভিন্ন অসুখে পতিত হবে সেবনকারী।

জেলায় এক বছর আগে সিভিল সার্জন হিসেবে কর্মরত থাকলেও বর্তমানে সরকার গঠিত একটি গবেষণা দলের নেতৃত্ব দেওয়া ডাঃ ইমতিয়াজ আহমেদ এ প্রসঙ্গে বলেন,এসব ঔষধ মানব দেহের উপর দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে।যদিও শুরুতে এগুলো বেশ উদ্দীপনার সৃষ্টি করে মস্তিষ্কে,সাময়িক ক্ষুধা বৃদ্ধি,শরীর ফুলে যায়।আর এসব দেখেই মানুষ আকৃষ্ট হয়ে কোন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই খেতে শুরু করে।প্রকৃত অর্থে আত্মাহুতির সূচনা করে।তিনি আরও জানান,খেয়াল করে দেখবেন ওসব ঔষধের কোন বৈধতা নেই বাজারজাত করার।একটি অসাধু চক্র গোপনে এসব ঔষধ নিদৃষ্ট দোকানে সরবরাহ করে।অধিক মুনাফার লোভে সেই দোকানীরাও গোপনেই তা বিক্রি করে থাকে।তিনি সকল অভিভাবকদের সচেতন হয়ে সন্তানকে এই জাতীয় ঔষধ বর্জনে উৎসাহিত করতে ও তরুণ তরুণীদেরকে স্মার্ট হয়ে এগুলোর বিরুদ্ধে সোচ্চার হবার আহবান জানান। নারায়ণগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মশিউর রহমান এই প্রতিবেদককে এগুলোর ক্ষতিকর প্রভাবের কথা জানিয়ে বলেন,আমাদের সন্তানদেরকে এসকল বিষ থেকে মুক্ত রাখতে করনীয় সবকিছুই করার ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।একই সাথে জনগুরুত্বপূর্ণ এই বিষয় নিয়ে খবর প্রকাশের মাধ্যমে তাঁর ভাষায় ঈমানী দায়িত্ব পালনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.