• মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ মেসির ছেলে বলে কথা—নাটমেগ করার পর ফাউলের শিকার, এরপরও গোল ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতার চেয়ে অলিম্পিকে পদক জেতা অনেক বড় ব্যাপার—বললেন মাশরাফি তিন সপ্তাহ পর কোচের দেখা পেলেন বাবর-শাহিনরা ম্যানচেস্টার সিটি যে ৫ কারণে প্রিমিয়ার লিগ জিতল যেভাবে পারফর্ম করেন, এবার সেভাবে চান না মেহেদী ক্লপের কথা বলতে গিয়ে চোখ ছলছল গার্দিওলার ক্লপ বিদায়ী বক্তব্যে বললেন, ‘আমিও কাঁদব’ কলকাতার দুশ্চিন্তা: ১০ দিনের বিরতি, সল্টের অভাব পূরণের চ্যালেঞ্জ ভারতের নাগরিকত্ব লাভের পর প্রথমবার ভোট দিলেন অক্ষয় কুমার পদ স্থগিতের পর ডিপজল জানালেন, ‘নিপুণের পেছনে বড় শক্তি আছে’ ডিপজলের শিল্পী সমিতির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা অমিতাভ-অনিলের পথে হাঁটলেন জ্যাকি প্রথমবার ওয়েব সিরিজে এলিটার গান বার্বি সেজে বিপাকে কিয়ারা! হীরামান্ডি অভিনেত্রী শারমিনের স্বামী ৫৩,৮০০ কোটি রুপির মালিক!

বুধবার থেকে নতুন সময়সূচিতে চলবে মেট্রোরেল

বিশেষ প্রতিনিধি যাত্রী চাহিদার কথা বিবেচনা করে আগামী বুধবার (২৭ মার্চ) থেকে রাত ৯টার পরও মেট্রোরেল চালু রাখার উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) কর্তৃপক্ষ।ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৬তম রোজার দিন মতিঝিল থেকে সর্বশেষ ট্রেন ৯টা ৪০ মিনিটে এবং উত্তরা থেকে সর্বশেষ ট্রেন ৯টা ২০ মিনিটে ছাড়বে।  

বর্তমানে পিক আওয়ারে (৭টা থেকে সাড়ে বেলা ১১টা এবং বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা) প্রতি ৮ মিনিট পরপর মেট্রোরেল চলাচল করে। আর বেলা ১১টা থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অফ পিক আওয়ারে ১২ মিনিট পরপর মেট্রোরেল চলাচল করে।

বুধবার থেকে বাড়তি সময়ে ১২ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করবে। এতে চলাচলরত ট্রেনের সংখ্যা ১০টি বাড়বে। এখন দিনে ১৮৪ বার ট্রেন চলে। তখন চলবে ১৯৪ বার। পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন মেট্রোরেল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ডিএমটিসিএল সূত্র জানিয়েছে, মেট্রোরেলে দিনে পাঁচ লাখ যাত্রী চলাচল করার সক্ষমতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রতি চার মিনিট পরপর ট্রেন চালাতে হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় ২৪ সেট মেট্রোরেল আছেও। আগামী জুনের মধ্যে সর্বোচ্চ সক্ষমতায় মেট্রোরেল চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।  

এ বিষয়ে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন সিদ্দিক বলেন, দিনে পাঁচ লাখ যাত্রী পরিবহন করা তাদের লক্ষ্য। এ জন্য চালুর পর থেকেই যাত্রী চলাচলের ধরন নিয়ে তারা বিশ্লেষণ করছেন। প্রয়োজন অনুসারে দুই ট্রেনের সময় কমিয়ে আনছেন।  

তিনি জানান, তারা নিজেদের আয়ে চলছেন। সরকার থেকে কোনো ভর্তুকি নিচ্ছেন না। মেট্রোরেল পরিচালনা ও বিদ্যুতের খরচ ওঠানো গুরুত্বপূর্ণ। যাত্রী না বাড়িয়ে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ালে লোকসান গুনতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.