করোনায় রাজধানীর বাজার ও সুপারশপগুলোতে নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত যোগান থাকলেও নেই ক্রেতা। বিক্রেতারা বলছেন, সাধারণ মানুষ ঢাকা ছাড়ার পাশাপাশি হোটেল, রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকায় মাছ, মাংস ও সবজি বিক্রি কমেছে। তবে দরিদ্রদের মাঝে ত্রাণ বিতরণের কারণে বাড়তি চাহিদা থাকায় বেড়েছে মোটা চাল ও আমদানি করা ডালের দাম।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারি ছুটিতে রাজধানী ছেড়েছেন এক কোটিরও বেশি মানুষ। এতে বাজার কিংবা সুপারশপগুলোতে কমেছে ক্রেতার আনাগোনা।
রাজধানীর মহাখালী কাচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, বেগুন, পটল, টমেটো, শিম, ফুলকপি’সহ অন্যান্য সবজির পর্যাপ্ত যোগান থাকলেও নেই বেচা-বিক্রি। তবে সরবরাহ কম মাছের। ক্রেতা না থাকায় বেশিরভাগ গরু ও খাসির মাংসের দোকান বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা।
ক্রেতারা বলছেন, করোনা সংকটের মধ্যে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে।
নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থায় নিত্যপণ্যের যোগান ঠিক রেখেও ক্রেতা পাচ্ছে না সুপারশপগুলো।
ত্রাণের জন্য মোটা চাল ও মোটা ডাল বিক্রিই একমাত্র ভরসা খুচরা চাল বিক্রেতা ও মুদি দোকানিদের। চাহিদা বেশি থাকার সুযোগে কেজিতে ৫ থেকে ৬ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে আটাশ, পাইজাম’সহ সব ধরনের মোটা চালের। একই অজুহাতে আমদানি করা মসুর ডালের দামও বেড়েছে।