• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১০:৩১ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ স্পিকার্স কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী ওএমএস বিতরণে গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : খাদ্যমন্ত্রী যশোর-নড়াইল মহাসড়কে গাছ না কাটতে হাইকোর্টের স্থিতাবস্থা সোমবার থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা পায়রা বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলের কানেকটিভিটি বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা, লক্কড়ঝক্কড় যান চালালে শাস্তি: বিআরটিএ ভোট দিতে নিষেধ করা বিএনপির গণতান্ত্রিক অধিকার: ইসি আলমগীর উপজেলা নির্বাচন : দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অধিকাংশ প্রার্থী ক্ষমতাশীল দলের: টিআইবি ‘কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গুরুতর আহতের খবর পাওয়া যায়নি’ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার  অভয়নগরে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ অভয়নগরে সরকারীভাবে ধান চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অভয়নগরে মেধা অন্বেষন ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে দুদক কর্তৃক সততা স্টোরের অর্থ ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

মামলার জটিলতায় ফিরছে না পাচারের অর্থ

ডেস্ক রিপোর্ট : সর্বোচ্চ ৬ মাসের মধ্যে বিচার শেষ করার কথা। কিন্তু অর্থপাচারের মামলাগুলো ঝুলে আছে বছরের পর বছর। যে কারণে পাচার হওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা ফেরত আনা যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে অর্থপাচার রোধ করার তাগিদ বিশেষজ্ঞদের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সেজন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা।

২০১২ সালে সোনালী ব্যাংকের হোটেল রুপসী বাংলা শাখা থেকে প্রায় ৩৭০০ কোটি টাকা লোপাট করে হলমার্ক গ্রুপ। প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থের অপব্যবহার, অর্থপাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে রমনা থানায় মামলা করে দুদক। পরের বছর ১২টি মামলায় বিচার শুরু হয়।

৯ বছরে শুধু ব্যাংক কর্মকর্তাদের একটি মামলার বিচার শেষ হয়েছে। বাকি মামলাগুলোতে শেষ হয়নি সাক্ষ্যগ্রহণ। একই অবস্থা আলোচিত ডেসটিনির মামলাতেও। দুদকের আইনজীবী বলছেন, আইনি প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে দুদক। বাকি দায়িত্ব আদালতের।

তবে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরী বলছেন, উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ, তদন্ত কর্মকর্তাদের দক্ষতার অভাবেও বিচারিক প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত ১৬ বছরে দেশ থেকে অন্তত ১১ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাচার রোধে রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি।

সুপ্রিম কোর্ট ও দুদকের তথ্য অনুযায়ী, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে ৪০৮ মামলার ১৮৭ টিই করেছে দুদক। এর মধ্যে ৮৫ মামলার বিচার চলছে ৫ বছরের বেশি সময় ধরে। আর হাইকোর্টের আদেশে ৫২ মামলার বিচার স্থগিত রয়েছে।

সূত্র : ইনডিপেনডেন্ট নিউজ


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.