• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৮:৫৬ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার  অভয়নগরে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ অভয়নগরে সরকারীভাবে ধান চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অভয়নগরে মেধা অন্বেষন ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে দুদক কর্তৃক সততা স্টোরের অর্থ ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ আশুলিয়া টু চান্দুরা চৌরাস্তা যানজটের দুর্ভোগ,,,  অভয়নগরে মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সংবর্ধনা যশোর গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)অভিযান চালিয়ে ৪ বোতল বিদেশী মদ উদ্ধার সহ আটক -১ অভয়নগরে পায়রাহাট ইউনাইটেড কলেজ শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্বীকৃতি অর্জনে আনন্দ শোভাযাত্রা নড়াইলের ইউপি চেয়ারম্যান  মোস্তফা কামাল’কে গুলি করে হত্যাকান্ডের ঘটনায় আটক -৪ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার আশুলিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ খেলা হচ্ছে না তাসকিনের, বিকল্প ভাবনায় হাসান দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন আফরান নিশো

তরুণীকে ফোনে ডেকে ৩ বন্ধু মিলে ধর্ষণ, প্রেমিক কারাগারে

দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ  দিনাজপুরে ফোনে ডেকে এনে তিন বন্ধু মিলে এক তরুণীকে (১৯) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মূল আসামি শেফাউল ইসলাম ওরফে ইমরানকে (২৫) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টার দিকে খানসামা উপজেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনে এ ঘটনা ঘটে।

পরে শনিবার (১০ জুলাই) এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার পরে ওইদিন রাতেই মূল আসামি শেফাউলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তিনি খানসামা উপজেলার শাহাদাত হোসেনের ছেলে।

তবে অপর দুই আসামি সুজন ইসলাম (২২) ও মুকুল শর্মা (২৩) পলাতক রয়েছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০-২৫ দিন আগে সেফাউল ইসলাম ওরফে ইমরান ও ভুক্তভোগীর মোবাইলে পরিচয় হয়। এরপর তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে ভুক্তভোগী গ্রামের দুই যুবক সুজন ও মুকুল সহযোগিতা নেয় এ ব্যাপারে।

পরে গত শুক্রবার রাতে ফোন করে জরুরি কথা আছে বলে প্রেমিকাকে দেখা করতে বলেন শেফাউল। এ সময় বাড়ির বাইরে এলে প্রেমিক শেফাউল এবং দুই সহযোগী সুজন ও মুকুল তাকে তুলে নিয়ে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়ে যান।

সেখানে ভুক্তভোগীকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে পালাক্রমে তিন বন্ধু মিলে ধর্ষণ করেন। এরপর তাকে সেখানে ফেলে রেখে পালিয়ে যান তারা। পালিয়ে যাওয়ার সময় অভিযুক্তরা তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও পরনের কামিজ নিয়ে যান।

পরে চিৎকার শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে বিবস্ত্র অবস্থায় ভুক্তভোগীকে দেখতে পায়। এ সময় এলাকাবাসী কাপড় জোগাড় করে তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেয়।

খানসামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ কামাল হোসেন বলেন, রোববার (১১ জুলাই) বিকেলে ভুক্তভোগীর দেয়া মামলায় একজনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্যদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.