• মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ০৬:১৭ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ মেসির ছেলে বলে কথা—নাটমেগ করার পর ফাউলের শিকার, এরপরও গোল ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতার চেয়ে অলিম্পিকে পদক জেতা অনেক বড় ব্যাপার—বললেন মাশরাফি তিন সপ্তাহ পর কোচের দেখা পেলেন বাবর-শাহিনরা ম্যানচেস্টার সিটি যে ৫ কারণে প্রিমিয়ার লিগ জিতল যেভাবে পারফর্ম করেন, এবার সেভাবে চান না মেহেদী ক্লপের কথা বলতে গিয়ে চোখ ছলছল গার্দিওলার ক্লপ বিদায়ী বক্তব্যে বললেন, ‘আমিও কাঁদব’ কলকাতার দুশ্চিন্তা: ১০ দিনের বিরতি, সল্টের অভাব পূরণের চ্যালেঞ্জ ভারতের নাগরিকত্ব লাভের পর প্রথমবার ভোট দিলেন অক্ষয় কুমার পদ স্থগিতের পর ডিপজল জানালেন, ‘নিপুণের পেছনে বড় শক্তি আছে’ ডিপজলের শিল্পী সমিতির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা অমিতাভ-অনিলের পথে হাঁটলেন জ্যাকি প্রথমবার ওয়েব সিরিজে এলিটার গান বার্বি সেজে বিপাকে কিয়ারা! হীরামান্ডি অভিনেত্রী শারমিনের স্বামী ৫৩,৮০০ কোটি রুপির মালিক!

গার্মেন্টসে লে-অফ, শ্রমিক ছাটাইয়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

করোনা পরিস্থিতির মধ্যে দেশের বিভিন্ন গার্মেন্টস কারখানায় লে-অফ ঘোষণা, গত মাসের মজুরি পরিশোধ না করা ও গত চার সপ্তাহে কমপক্ষে ত্রিশ হাজার শ্রমিক ছাটাইয়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র।

বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর শ্রম ভবনের সামনে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়।

এসময় গার্মেন্ট টিইউসির সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেন, করোনা মহামারীর সুযোগ নিয়ে গার্মেন্ট মালিকরা ব্যাপক ছাটাই, কারখানা লে-অফ ঘোষণা ও শ্রমিকদের মজুরি পরিশোধ না করার মধ্য দিয়ে এক এক নৈরাজ্যজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। মালিকরা সরকারের কাছ থেকে বড় বেল-আউট আদায়ের দর কষাকষির কৌশল হিসেবে শ্রমিকদের জিম্মি দশায় ফেলেছে। এই মহামারিতে শ্রমিকদের ওপর লে-অফ, ছাটাই, বেতন বকেয়া রাখাসহ নানান জুলুম চাপিয়ে মালিকরা তাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করছে। তাদের এ ধরনের কার্যক্রম মহামারীর সময়ে শ্রমিকদের মৃত্যুঝুঁকিতে ঠেলে দিয়েছে।

‘যাতে ব্যাপকভাবে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ না ঘটে, সে জন্য সরকার দেশব্যাপী সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকার শ্রমিকদের মজুরিবাবদ ইতোমধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনা ঘোষণা করেছে। তা সত্ত্বেও মালিকরা সব কারখানায় একযোগে লে-অফ ঘোষণা করেছে। মালিকদের এই কর্ম অমানবিক, ঘৃণ্য এবং বর্বর। মহামারি মোকাবিলায় সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির অধীন কারখানা বন্ধ রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো অবস্থাতেই  শ্রম আইনের ১৬ ধারা প্রয়োগ অর্থাৎ কারখানা লে-অফ ঘোষণা করা যাবে না।’

জলি তালুকদার আরও বলেন, করোনা মহামারির সুযোগে গত চার সপ্তাহে গার্মেন্টস খাতে অন্তত ৩০ হাজার শ্রমিক ছাটাই, বরখাস্ত ও জোরপূর্বক ইস্তফার ঘটনা ঘটেছে। একেকটি কারখানায় একসাথে একশ’ থেকে এক হাজার শ্রমিক ছাটাইয়ের ঘটনাও ঘটেছে। এ সব ছাটাই, বরখাস্ত, জোরপূর্বক ইস্তফা বন্ধ এবং গত চার সপ্তাহে হওয়া সব চাকুরিচ্যুতি বাতিল ঘোষণা করতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.