• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১০:৩১ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ স্পিকার্স কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী ওএমএস বিতরণে গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : খাদ্যমন্ত্রী যশোর-নড়াইল মহাসড়কে গাছ না কাটতে হাইকোর্টের স্থিতাবস্থা সোমবার থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা পায়রা বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলের কানেকটিভিটি বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা, লক্কড়ঝক্কড় যান চালালে শাস্তি: বিআরটিএ ভোট দিতে নিষেধ করা বিএনপির গণতান্ত্রিক অধিকার: ইসি আলমগীর উপজেলা নির্বাচন : দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অধিকাংশ প্রার্থী ক্ষমতাশীল দলের: টিআইবি ‘কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গুরুতর আহতের খবর পাওয়া যায়নি’ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার  অভয়নগরে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ অভয়নগরে সরকারীভাবে ধান চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অভয়নগরে মেধা অন্বেষন ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে দুদক কর্তৃক সততা স্টোরের অর্থ ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

সমগ্র বাংলাদেশকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা, কঠোর নির্দেশনা জারি

করোনাভাইরাস সংক্রমণে সমগ্র বাংলাদেশকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। একই সঙ্গে সংক্রমিত এলাকাগুলোর জনসাধারণের জন্য ‘কঠোর নির্দেশনা’ জারি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত এ ঘোষণাটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে সংক্রমক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৬১ নং আইন) এর ১১ (১) ধারার ক্ষমতাবলে সমগ্র বাংলাদেশকে সংক্রমণের ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে।

 

 

ঘোষণায় বলা হয়, যেহেতু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে প্রতিয়মান হয়েছে যে, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারী আকারে বিস্তার লাভ করায় লাখ লাখ লোক আক্রান্ত হয়েছে এবং লক্ষাধিক লোক মৃত্যুবরণ করেছে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটেছে। হাঁচি, কাশি ও পরস্পর মেলামেশার কারণে এ রোগের বিস্তার ঘটে। এখন পর্যন্ত বিশ্বে এ রোগের কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী এ রোগের একমাত্র প্রতিষেধক হলো, পরস্পর হতে পরস্পরকে নির্দিষ্ট দূরত্বে অবস্থান করা।

জনসাধারণকে একে অপরের সাথে মেলামেশা নিষিদ্ধ করা ছাড়া সংক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে ঘোষণায় বলা হয়, ‘যেহেতু, বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এ রোগের সংক্রমণ ঘটেছে। সেকারণে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে সংক্রমক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৬১ নং আইন) এর ১১ (১) ধারার ক্ষমতাবলে সমগ্র বাংলাদেশকে সংক্রমণের ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হলো।’

সংক্রমিত এলাকাগুলোর জনসাধারণের জন্য কিছু কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

নির্দেশনাগুলো হল-

• করোনাভাইরাসের সংক্রমন প্রশমনে জনগণকে অবশ্যই ঘরে অবস্থান করতে হবে। অতীব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়া যাবে না।

• এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হলো।

• সন্ধ্যা ৬টা হতে সকাল ৬টা পর্যন্ত কেউ ঘরের বাইরে যেতে পারবেন না। এ আদেশ অমান্যকারীর বিরুদ্ধে সংক্রমক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৬১ নং আইন) এর ১১ (১) ধারার ক্ষমতাবলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এছাড়া স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও কর্তৃপক্ষের সহায়তা নিয়ে আইনের সংশ্লিষ্ট অন্য ধারাগুলো প্রয়োগ করতে পারবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.