• রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার  অভয়নগরে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ অভয়নগরে সরকারীভাবে ধান চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অভয়নগরে মেধা অন্বেষন ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে দুদক কর্তৃক সততা স্টোরের অর্থ ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ আশুলিয়া টু চান্দুরা চৌরাস্তা যানজটের দুর্ভোগ,,,  অভয়নগরে মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধানকে সংবর্ধনা যশোর গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)অভিযান চালিয়ে ৪ বোতল বিদেশী মদ উদ্ধার সহ আটক -১ অভয়নগরে পায়রাহাট ইউনাইটেড কলেজ শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্বীকৃতি অর্জনে আনন্দ শোভাযাত্রা নড়াইলের ইউপি চেয়ারম্যান  মোস্তফা কামাল’কে গুলি করে হত্যাকান্ডের ঘটনায় আটক -৪ সুষ্ঠ ভোটে ডিজিটাল পদ্ধতি দরকার আশুলিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় ছয় জনের মরদেহ উদ্ধার ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মামুনুল হক যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ খেলা হচ্ছে না তাসকিনের, বিকল্প ভাবনায় হাসান দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন আফরান নিশো

‘বিএনপি কখন কী বলে নিজেরাও জানে না’

নিজস্ব প্রতিনিধি: জনস্বার্থে সরকারের যে কোনো কাজ কিংবা সাফল্য বিএনপির গায়ে জ্বালা বাড়ায় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, তাদের দৃষ্টিসীমায় ভর করে উদ্দেশ্যমূলক অন্ধত্ব।

সোমবার (১৯ জুলাই) সকালে সচিবালয়ে তার নিজ দপ্তরে ব্রিফিংকালে এ মন্তব্য করেন।

বিএনপি নেতারা লকডাউনকে মর্মান্তিক তামাশা বলা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি নেতারা একবার বলে লকডাউন দরকার, আবার বলে কঠোর লকডাউন দিন, পরক্ষণেই বলে লকডাউনে সমাধান নয়, ক্ষতিপূরণ দিন। আসলে বিএনপিই জনগণের সাথে মর্মান্তিক তামাশা করেছে, তারা কখন কী বলে নিজেরাও জানে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা একসময় ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধেও অপপ্রচার করেছিলেন, আবার বলে কারফিউ দিলে জনগণ মানবেন না। অথচ সরকার কারফিউ এর কথা ভাবেওনি। বিএনপি নেতারা বিবেক- বুদ্ধি অনুযায়ী না চললে এবং না বললে এমনই হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনে করেন, বিএনপির হঠকারিতা এবং নেতিবাচক রাজনীতির কারণে তাদের অনেক নেতাকর্মী নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছে। সরকারে থাকতে যেমন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে তারা নিমজ্জিত ছিল তেমনি সরকারবিরোধী রাজনীতিতে থেকেও তারা সুবিধাবাদীতায় নিমজ্জিত।
বিএনপির একগুঁয়েমি ও মুখোশ পরা অপকৌশলের জন্য ইতোমধ্যে জোট সঙ্গীরাও দল ছাড়তে শুরু করেছে জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে তাদের রাজনীতির যে খেলা, তা জোট সঙ্গীরাই এখন ফাঁস করে দিচ্ছেন। বিরোধী দল হিসেবে চরমভাবে ব্যর্থ বিএনপি নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে নানা রকম বাক্যবাণে কর্মীদের চাঙা রাখার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে।
সরকারের বিরুদ্ধে অনবরত বিষোদগার করে যাচ্ছে বিএনপি অথচ জণকল্যাণে তাদের কোনো কার্যক্রম নেই উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, অবশ্য বিএনপি একটা কাজই অনবরত করে যাচ্ছে, তা হচ্ছে সরকারের অন্ধ সমালোচনা। জনগণ বিএনপির এসব শব্দ বোমায় এখন আর কান দেয় না।
বিএনপির কাজই হলো সমালোচনা করা এবং তা তারা করতে থাকুক। পক্ষান্তরে শেখ হাসিনা সরকার দেশের মানুষকে নিয়ে যখন করোনা বিরোধী লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, তখন বিএনপি সুরক্ষিত গৃহকোণ থেকে মিডিয়ায় অব্যাহত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন ও নসিহত করে যাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, বিএনপি এখন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে রাজনৈতিক দলের ভূমিকা ছেড়ে কথা নির্ভর কনসাল্টেন্সি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.