• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল রংধনুর রফিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান, অগ্রগতির প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন : হাইকোর্ট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা

বগুড়ায় বিভিন্ন আবাসিক হোটেল এখন মিনি পতিতালয়!

মোঃ মুঞ্জুরুল ইসলাম রিপন ,বগুড়া : বগুড়ার কিছু আবাসিক হোটেল এখন মিনি পতিতালয়ে পরিণত হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, বগুড়া শহরতলীর মাটিডালি বিমান মোড় এলাকা থেকে উত্তরদিকে ৩ মাথা রেল গেইট পর্যন্ত এলাকার নতুন ও পুরাতন মিলিয়ে ১১টি মোটেল, আবাসিক হোটেল, চাইনিজ রেস্টুরেন্ট কাম আবাসিক হোটেলে বিরতীহীন ভাবে চলছে দেহ ব্যবসা ।
এই এলাকায় অতি সম্প্রতি কয়েকটি নতুন চাইনিজ কাম আবাসিক হোটেলে তৈরি হয়েছে মূলত দেহ ব্যবসার জন্য এমন অভিযোগ এলাকাবাসীর।
অভিযোগ রয়েছে, এই সব আবাসিক হোটেলে শুধু দেহ ব্যবসায় চলে না বরং মাদক সেবন, মাদকের চালান হস্তান্তর, ঘুষ লেনদেন, চাঁদাবাজির টাকাও হস্তান্তর করা হয়।
একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি বগুড়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্র্যাটের একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করে, বগুড়া শহরতলীর মাটিডালি বিমান মোড়ের কাছে অবস্থিত আবাসিক হোটেলগুলোতে অসামাজিক কার্যকলাপে এর দায়ে একাধিক নারী পুরুষ আটক হয়।
আটককৃতদের মধ্যে কাউকে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে অর্থদন্ড দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয় কাউকে আবার কারাদন্ড দিয়ে পাঠানো হয় বগুড়া জেলা কারাগারে। এমনকি এই হোটেল মালিকদের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে অর্থদন্ডসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হলেও তিনি সংযত না হয় পুনরায় হোটেলে দেহ ব্যবসা পরিচালনা করে।
গত কয়েক মাসে হোটেল রয়েল প্যালেস, হোটেল চারমাথা, হোটেল টাইম স্কয়ার, ড্রিম প্যালেস, নীল সাগর, গোধুলীতে অভিযান চালিয়েছে আইন শৃংখলা বাহিনী। এ সব হোটেলে চলছে প্রায় প্রকাশ্যেই নারী ব্যবসা। এই হোটেল গুলোতে ইতোমধ্যেই গত এক দশকে ১০/১২ বার অভিযান চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

হোটেল মালিকসহ ম্যানেজার ও কর্মচারির বিরুদ্ধে নারী ব্যবসা ও নারী ধর্ষণ সংক্রান্ত একাধিক মামলা চলমান রয়েছে । তবে অভিযুক্ত আবাসিক হোটেল ও চাইনিজ রেস্টুরেন্টগুলোর মালিকরা সবাই সম্পদ ও প্রভাবশালী হওয়ায় সেই সাথে নারী ব্যবসায় নগদ লাভের পরিমাণ বেশি হওয়ায় কেউ এই লাভের ব্যবসা বন্ধ করছেন না।

তাই সমাজের সচেতন মহলের দাবি প্রশাসনের মাধ্যমে এইসব হোটেল ব্যবসায়ীকে কঠিন থেকে কঠিন শাস্তির আওতায় নিলে অসামাজিক কার্যক্রম বন্ধ করা সম্ভব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.