• মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ মেসির ছেলে বলে কথা—নাটমেগ করার পর ফাউলের শিকার, এরপরও গোল ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতার চেয়ে অলিম্পিকে পদক জেতা অনেক বড় ব্যাপার—বললেন মাশরাফি তিন সপ্তাহ পর কোচের দেখা পেলেন বাবর-শাহিনরা ম্যানচেস্টার সিটি যে ৫ কারণে প্রিমিয়ার লিগ জিতল যেভাবে পারফর্ম করেন, এবার সেভাবে চান না মেহেদী ক্লপের কথা বলতে গিয়ে চোখ ছলছল গার্দিওলার ক্লপ বিদায়ী বক্তব্যে বললেন, ‘আমিও কাঁদব’ কলকাতার দুশ্চিন্তা: ১০ দিনের বিরতি, সল্টের অভাব পূরণের চ্যালেঞ্জ ভারতের নাগরিকত্ব লাভের পর প্রথমবার ভোট দিলেন অক্ষয় কুমার পদ স্থগিতের পর ডিপজল জানালেন, ‘নিপুণের পেছনে বড় শক্তি আছে’ ডিপজলের শিল্পী সমিতির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা অমিতাভ-অনিলের পথে হাঁটলেন জ্যাকি প্রথমবার ওয়েব সিরিজে এলিটার গান বার্বি সেজে বিপাকে কিয়ারা! হীরামান্ডি অভিনেত্রী শারমিনের স্বামী ৫৩,৮০০ কোটি রুপির মালিক!

বেতন-ভাতার দাবিতে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ঘেরাও

বেতন-ভাতার দাবিতে লকডাউন ভেঙে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির প্রধান ফটক ঘেরাও করেছে খনিতে চিনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অধীনে কর্মরত শ্রমিকরা। মঙ্গলবার (৫ মে) সকাল ৮টা থেকে তারা খনিটির বাণিজ্যিক গেট ঘেরাও করে রেখেছেন।

 

শ্রমিকরা জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ২৬ মার্চ থেকে তাদের ছুটি দেয়া হয়েছে। ছুটি দেয়ার সময় সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী শ্রমিকদের ৬০ ভাগ বেতন দেয়ার অঙ্গীকার করে খনি কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ৫ মে পর্যন্তও কোনো বেতন দেয়া হয়নি। তাদের ঘরে খাবার নেই। এ কারণে তারা লকডাউন ভেঙে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছেন।

বড়পুকুরিয়া খনি শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান বলেন, শ্রমিকরা বেতন পেলে ঘরে থাকতেন। কিন্তু তারা এপ্রিল মাসেন বেতন পাননি। বেতনের বিষয়ে কোনো কথা বলছে না কর্তৃপক্ষ। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নেমেছেন শ্রমিকরা।

 

খনি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম বলেন, শ্রমিকদের বকেয়া বোনাস ও বেতন দেয়ার অনুরোধ জানিয়ে শ্রমিক ইউনিয়ন থেকে কয়েক দফা আবেদন করা হলেও কোনো সাড়া দেয়নি খনি কর্তৃপক্ষ। এ কারণে তারা করোনাভাইরাসের ভয়কে উপেক্ষা করে লকডাউন ভেঙে আন্দোলনে নেমেছেন।

তিনি আরও বলেন, বেতন-ভাতা না নিয়ে কোনো শ্রমিক ঘরে ফিরবে না। বেতন ভাতা পরিশোধ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

এ বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী কামরুজ্জামান বলেন, আন্দোলনরত শ্রমিকরা বড়পুকুরিয়যা কয়লা খনির চিনা ঠিকাদারি কোম্পানি এক্সএমসির অধীনে কর্মরত। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে তাদেরকে ছুটি দেয়া হয়েছে। শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করার জন্য খনি কর্তৃপক্ষ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলেছে। অল্প সময়ের মধ্যেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.