• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল রংধনুর রফিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান, অগ্রগতির প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন : হাইকোর্ট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা

মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলায় অপহরণের অভিযোগ

কুমিল্লা প্রতিনিধি কুমিল্লা নগরীতে মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলায় আশিকুর রহমান আশিক (১৮) নামের এক তরুণকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আশিকের মা বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। তবে ঘটনার ১৩ দিন পার হলেও আজ শুক্রবার পর্যন্ত আশিকের কোনো সন্ধান মেলেনি।ভুক্তভোগী পরিবারটির আশঙ্কা, আশিককে তুলে নিয়ে গিয়ে মাদক কারবারিরা হত্যার পর লাশ গুম করে থাকতে পারে।

তবে পুলিশ বলছে, মামলার প্রধান আসামিকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে রিমাণ্ডে এনে জিজ্ঞাসবাদ করা হয়েছে আশিককে উদ্ধারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।মামলার এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন, ওই এলাকার জাহের মিয়ার ছেলে মুসি মিয়া, পাশের ঠাকুরপাড়া এলাকার রায়হান, নয়ন, পলাশ, বাহারাম অভি ও সোহাগ। অভিযোগে আসামিদের মাদক কারবারি বলে উল্লেখ করেছেন তাসলিমা বেগম।আশিকের বাবা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘মামলার আসামিরা এলাকায় মাদকের ব্যবসা করে। তারা আমার ছেলেকে তাদের সঙ্গে কাজ করতে বললে আশিক মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে। এ নিয়ে সন্ত্রাসী মুসি আমার ছেলের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে।ঘটনার দিন বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে দেশীয় বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে মুসির নেতৃত্বে ওই সন্ত্রাসীরা আমার ভাড়া বাসায় হামলা চালায়।  আমার ছেলেকে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকে তারা। এক পর্যায়ে তারা আমার ছেলেকে টেনে-হিঁচড়ে ঘর থেকে তুলে নিয়ে যায়। এরপর থেকে ছেলের কোনো খবর পাইনি আমরা।  আমি পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আকুল আবেদন জানাই, তাঁরা যেন জীবিত অবস্থায় আমার ছেলেকে আমাদের বুকে ফিরিয়ে দেয়।কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ সহিদুর রহমান বলেন, ‘আমরা ওই তরুণকে উদ্ধারে কোনো অবহেলা করছি না। এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি মুসিকে গ্রেপ্তারের পর রিমাণ্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তার দেওয়া তথ্যগুলো যাচাই করে দেখা হচ্ছে। আর মামলার বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার এবং ওই তরুণকে উদ্ধারে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.