• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:১৬ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল রংধনুর রফিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান, অগ্রগতির প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন : হাইকোর্ট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা

ভোজ্য তেলের ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ বাড়ল

বিশেষ প্রতিনিধি ভোজ্য তেলের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে সয়াবিন ও পাম তেলের ওপর আরোপিত ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।আজ মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এবিআর) এ বিষয়ে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এর আগে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভ্যাট প্রত্যাহারের মেয়াদ শেষ হয়।সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রমজান ও ঈদুল ফিতরে ভোজ্য তেলের মূল্য এবং সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি পাঠায়।এর পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন ও পরিশোধিত-অপরিশোধিত পাম তেলের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিবেচনা করে স্থানীয় বাজারে ভোজ্য তেলের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে গত ৪ অক্টোবর এনবিআর এক আদেশের মাধ্যমে পরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেলের স্থানীয় উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে আরোপিত সমুদয় ভ্যাট ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অব্যাহতি প্রদান করে। এর আগে গত বছরের ১৬ মার্চ অপর এক আদেশে অপরিশোধিত সয়াবিন ও অপরিশোধিত পাম তেলের আমদানি পর্যায়ে আরোপনীয় ভ্যাট ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়।আগে ব্যবসায়ীদের তেলের উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং ব্যবসায়ী পর্যায়ে ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট প্রদান করা হতো। বর্তমানে দেশে প্রতিবছর ২০ লাখ টন ভোজ্য তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে ২ লাখ টন স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা হয়। বাকি ১৮ লাখ টন আমদানি করতে হয়। আমদানি হয় প্রধানত সয়াবিন ও পাম তেল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.