• রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৩ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ যশোরের বায়েজীদ হাসান হত্যা মামলার ২ জন পলাতক আসামীকে ঢাকা ভাটারা থানা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬, যশোর ও র‌্যাব-১ গোপালগঞ্জে চাঞ্চল্যকর ৬ বছরের শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি সবুজ’কে পটুয়াখালী হতে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৬ Mostbet App Download For Android Apk And Ios 2023 Mostbet 314 Casino Azərbaycanda Bukmeker Kontoru Mostbet Azerbaycan Yukle Android Os Apk Və Ios App-d Mostbet Az-90 Kazino Azerbaycan ən Yüksək Bukmeyker Rəsmi Sa 0898520760 ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই

কেশবপুরে সাপের কামড়ে স্কুল ছাত্রের মৃত্যু

কেশবপুর প্রতিনিধিঃ কেশবপুরে সাপের কামড়ে হানিফ হোসেন (১৭) নামে এক স্কুল ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার ইফতারীর পর বন্ধুদের সঙ্গে উপজেলার সুজাপুর গ্রামের মৎস্য ঘেরের বেড়িতে ঘুরতে গিয়ে এ ঘটনা ঘটে। সে পৌরসভার বালিয়াডাঙ্গা এলাকার আলাউদ্দিন মোড়লের একমাত্র ছেলে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুর পৌরসভার বালিয়াডাঙ্গা এলাকার আলাউদ্দিন মোড়লের ছেলে হানিফ হোসেন সোমবার ইফতারীর পর বন্ধুদের সঙ্গে উপজেলার সুজাপুর গ্রামের মৎস্য ঘেরের বেড়িতে ঘুরতে যায়। সেখানেই বিষধর কোনো সাপ তার বাম পায়ে দংশন করে। বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে ঘুরাঘুরির এক পর্যায় তার শরীরের অবস্থা অবনতি হলে সঙ্গে থাকা বন্ধুরা তাকে স্থানীয় ওঝা খলিলুর রহমানের কাছে ঝাড়ফুঁক করার জন্য নিয়ে যায়। ওই সময় ঝাড়ফুঁকে কোন কাজ না হওয়ায় হানিফ হোসেনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত ১০ টায় খুলনা সার্জিক্যাল হাসপাতালে নেওয়ার পথিমধ্যে তার মৃত্যু হয়।

মৃতের চাচাতো ভাই আব্দুল সাত্তার মিন্টু জানায়, হানিফ হোসেন সোমবার ইফতারীর পর বন্ধুদের সঙ্গে উপজেলার সুজাপুর গ্রামের মৎস্য ঘেরের বেড়িতে ঘুরতে গেলে বিষধর সাপ তার বাম পায়ে দংশন করে। তার সঙ্গে থাকা বন্ধুরা তাকে বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের ওঝা খলিলুর রহমানের কাছে নিয়ে যায়। ওঝার ঝাড়ফুঁকে কোন কাজ না হওয়ায় সেখানেই হানিফ হোসেনের শরীরের অবস্থা অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য পরিবারের সদস্যরা খুলনা সার্জিক্যাল হাসপাতালে নেওয়ার পথিমধ্যে তার মৃত্যু হয়।

সে স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল। ওঝা খলিলুর রহমান মোবাইল ফোনে জানায়, হানিফ হোসেনকে সম্ভবত রাত পৌন ৯টার দিকে তার নিকট নিয়ে আসে। কিছু সময় পর তার শরীরের অবস্থা অবনতি হলে খুলনা ২৫০ বেড হাসপাতালে বা অন্য কোথাও নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.