র্যাব-৪–এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাসফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে আগে চাঁদাবাজি, নারী নির্যাতনসহ ছয়টি মামলা রয়েছে। তিনি অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে শেরেবাংলা নগরের তালতলা এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে আসছিলেন। পাশাপাশি আসামি মাদক ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত। এলাকায় নতুন কোনো ভবনের কাজ শুরু হলে তাঁকে নির্দিষ্ট পরিমাণ চাঁদা দিতে হতো। চাঁদা না দিলে তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে কাজ বন্ধ করে দিতেন। কেবল তা–ই নয়, আসামি মাসফিকুর সরকারি খাসজমি ও অন্যের জমি দখল করে সেখানে স্থাপনা তৈরি করে, তা ভাড়া দিয়ে বিপুল অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিতেন। তাঁর সহযোগীরা আগারগাঁও এলাকায় ফুটপাতের দোকান থেকে চাঁদা আদায় করেন। অস্ত্রধারী হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করার কেউ সাহস পেতেন না। কেউ অভিযোগ দিলে মারধর করতেন মাসফিকুর।
র্যাব-৪–এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মোজাম্মেল হক বলেন, আসামি মাসফিকুর রহমানের চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়েছে।