• বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ১১:৪৯ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ‘বিরসকাব্য’ হয়ে যায় ‘বউয়ের জ্বালা’! নাটকের উদ্ভট নাম নিয়ে মোশাররফ করিমের হতাশা ইয়াশ রোহানের প্রিয় অভিনেতা সেদিন টি–শার্ট পরে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছিলেন ইরফান বরাবরই আমরা রবীন্দ্রনাথের কাছে ফিরি অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয় নিয়ে মুখ খুললেন এমিলি ভেবেছিলাম মরেই যাব, প্রতিদিন ৩০ ওষুধ ও ইনজেকশন নিতে হয়েছে : মৌনি রায় তবে কি অন্তঃসত্ত্বা দীপিকার সংসারে ভাঙনের সুর? সমরেশ মজুমদারের প্রয়াণ দিবস শাহিদ-কারিনার সম্পর্ক ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন ইমতিয়াজ আলি নীলফামারীতে পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ অ্যাম্বুলেন্সে এসে ভোট দিলেন অসুস্থ বৃদ্ধ পাকুন্দিয়ায় জাল ভোট দেওয়ায় তিন জনকে সাজা বগুড়া শহর আবারও ইজিবাইক-অটোরিকশার দখলে সখীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

আওয়ামী লীগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা একসঙ্গে যায় না: রিজভী

বিশেস প্রতিনিধি আওয়ামী লীগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা একসঙ্গে যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, এখন সেই আওয়ামী লীগ সরকার পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদোর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপাতে চায়।বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম ‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ সভার আয়োজন করে।

রিজভী বলেন, ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে কালো আইন করেছে সরকার। এই আইনে মানুষের বাকস্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। আদতে গণমাধ্যমের ওপর গোয়েন্দা নজরদারি করা হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার লোকেরা পরিকল্পিতভাবে নানা ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। বিএনপি হচ্ছে বাকস্বাধীনতার পক্ষে। বিএনপির শাসনামলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে।‘অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সরকার মিডিয়াকে বিকৃতভাবে ব্যবহার করছে। আওয়ামী লীগ আর গণমাধ্যমের স্বাধীনতা একসঙ্গে যায় না। এখন অনেক গণমাধ্যম দেখা যায় ঠিকই, কিন্তু সরকার সেগুলোকে ভয়-ভীতির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে। যার উদাহরণ এখন পদ্মা সেতু নিয়ে সব গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত করা হচ্ছে। এটাই তো ফ্যাসিবাদ। কই খালেদা জিয়ার শাসনামলে তো অসংখ্য ব্রিজ, কালভার্ট নির্মাণ হয়েছে, সেসময় তো এমন ঢাকঢোল পেটানো হয়নি?’

তিনি বলেন, সরকার নাকি নিজের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছে। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। বরং চীনের কাছ থেকে চড়াসুদে ঋণ নিয়ে পদ্মা সেতু করা হয়েছে। যার ঋণের বোঝা আমাদের সবাইকে শোধ করতে হবে। আসলে যে টাকা খরচ হওয়ার কথা তা হয়নি। বরং বেশি টাকা খরচ করা হয়েছে। মূলত এসব টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে।তিনি আরো বলেন, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী যে আশঙ্কা করছেন, তা কেন? সবই তো আপনার নিয়ন্ত্রণে। আপনার এত বাহিনী, এত গোয়েন্দা সংস্থা, তাহলে তারা কী করে? এটাকেই বলে যে ঠাকুর ঘরে কে রে? আপনার হাতে সবকিছু আর আপনিই দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন! আপনার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তো বিএনপির মৃত নেতার নামেও মিথ্যা মামলা দেয়। কিন্তু আমাদের আশঙ্কা হয় যে আপনার লোকেরা কী এমন অঘটন ঘটিয়ে উদোর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপিয়ে দেবে!সংগঠনের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও শাহাদাত হোসেন বিপ্লবের পরিচালনায় সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুল, বিএনপির সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল, নির্বাহী কমিটির সদস্য ও স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, আনোয়ার প্রমুখ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.