• রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:২৮ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ Mostbet App Download For Android Apk And Ios 2023 Mostbet 314 Casino Azərbaycanda Bukmeker Kontoru Mostbet Azerbaycan Yukle Android Os Apk Və Ios App-d Mostbet Az-90 Kazino Azerbaycan ən Yüksək Bukmeyker Rəsmi Sa 0898520760 ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল

কতদিন পর পর টুথব্রাশ পরিবর্তন প্রয়োজন?

লাইফ স্টাইল অনেকেই আছেন বছরের পর বছর একই টুথব্রাশ ব্যবহার করেন। ব্রাশ একেবারে ব্যবহারের অযোগ্য না হওয়া পর্যন্ত তা বদলানোর কথা মাথায় আসে না। দাঁতের গঠন ও দাঁতের উজ্জ্বলতা নিয়ে সবাই যতটা চিন্তিত, দাঁত পরিষ্কার করার টুথব্রাশ নিয়ে ততটাই উদাসীন। নিয়ম করে দু’বেলা দাঁতলেই মনে করেন দাঁতের যত্ন নেওয়ার কাজ করছেন। অনেক ক্ষেত্রেই দাঁতের অযত্ন থেকে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ হতে পারে কেবল দাঁতের অযত্ন থেকে। অনেকেই হয়তো জানেন না, দাঁতের অযত্নের অন্যতম বড় কারণ হতে পারে পুরনো টুথব্রাশ ব্যবহার করা।

কত দিন পর পর দাঁত মাজার ব্রাশ বদলানো প্রয়োজন?

ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদন বলছে, প্রতি দু’ থেকে তিন মাস পর পর দাঁত মাজার ব্রাশ বদলানো উচিত। তবে কী ভাবে ব্যবহীার করা হচ্ছে, তার উপর নির্ভর করে সময় কমেও আসতে পারে। তবে কোনও ভাবেই তিন মাসের বেশি একটি টুথব্রাশ ব্যবহার করা উচিত নয়। এ ছাড়াও কোনও অসুস্থতা, বিশেষ করে ভাইরাল রোগ থেকে সেরে ওঠার পর অবশ্যই টুথব্রাশ বদলে ফেলা জরুরি। ভাইরাল জ্বর, কাশি, ঠান্ডা থেকে সেরে ওঠার পর যত দ্রুত সম্ভব টুথব্রাশ বদলে ফেলা উচিত। কারণ, রোগ সেরে গেলেও রোগের জীবাণু লেগে থাকতে পারে টুথব্রাশে।

কী ভাবে ব্রাশের যত্ন নেবেন?

১. প্রায় বেশির ভাগ বাড়িতেই সব সদস্যের ব্রাশ একই পাত্রে সাজানো থাকে। এই ভাবে ব্রাশ রাখলে এক জনের ব্রাশ থেকে অন্য জনের ব্রাশে জীবাণু ছড়িয়ে পড়তে পারে। যদি এক পাত্রেই রাখতে হয়, তবে ব্রাশে অবশ্যই ঢাকনা পরিয়ে রাখুন।

২. বেসিনের পাশে কিংবা গোসলখানার ব্রাশ রাখাও ভালো অভ্যাস নয়। এই ধরনের স্যাঁতসেঁতে ও আর্দ্রতাপূর্ণ আবহাওয়ায় রোগ-জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিও তাই অনেকটাই বেশি।

৩. ব্রাশ নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত এক বার ব্যবহার করার আগে উষ্ণ পানিতে ব্রাশ ধুয়ে নিন। এতে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা কিছুটা কমবে। এ ছাড়া, মাউথ ওয়াশ জাতীয় দ্রবণে দুই মিনিট চুবিয়ে রাখলেও জীবাণুমুক্ত হবে ব্রাশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.