• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ ফের আগ্রাসনের চেষ্টা করলে ইসরায়েলকে শক্তিশালী জবাবের হুঁশিয়ার ইরানের গাজায় এক গণকবরেই মিলল ৩০০ লাশ ইসরায়েলের গভীরে হামলার দাবি হিজবুল্লাহর বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক দুর্নীতির একটা সীমা থাকে, এটা সাগরচুরি বেনজীরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট প্রভাবমুক্ত থেকে দুদককে অনুসন্ধান করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই রেয়াত সুবিধা বাতিল, ঢাকা থেকে ১৫ রুটে যত বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া চলমান তাপপ্রবাহ আরো কতদিন থাকবে, যা জানা গেল রংধনুর রফিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান, অগ্রগতির প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট পদে থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন : হাইকোর্ট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা

কারিগরি কমিটি সুপারিশ করলে বিধিনিষেধ বাড়তে পারে : নৌ প্রতিমন্ত্রী

নিজেস্ব প্রতিনিধিঃ করোনাভাইরাসের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গঠিত ‘জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটি’ যদি সুপারিশ করে তাহলে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও বাড়তে পারে বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

আজ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জীবনে অনেকবার ঈদ আসবে যদি বেঁচে থাকি। এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাওয়ার মতো অবস্থায় পৌঁছানো যায়নি।’

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম, মোংলা এবং পায়রা বন্দরের সব কর্মীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হবে। আগামী বুধবার থেকে এই কার্যক্রম শুরু হবে। প্রথম পর্যায়ে ১২ হাজার কর্মীকে টিকা দেওয়া হবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারা দেশে গত ১ জুলাই থেকে টানা কঠোর বিধিনিষেধ চলছে। এ সময়ে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ রয়েছে। তবে শিল্প কারখানা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু রয়েছে। উন্মুক্ত স্থানে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাঁচা বাজার ও নিত্যপণ্য কেনাবেচা হচ্ছে। এ ছাড়া শপিংমল, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার, পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধের পাশাপাশি সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

সারা দেশে বিধিনিষেধ কার্যকরে সশস্ত্র বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক সেনা মোতায়েনও করেছে সরকার। কিন্তু এর পরেও প্রতিদিনই করোনার রোগী বাড়ছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

আজ রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ভার্চুয়াল বুলেটিনে বলেন, গত মাসে সারা দেশে সংক্রমণের হার অনেক বেশি ছিল। জুন মাসে এক লাখ ১২ হাজার ৭১৮ জন রোগী সংক্রমিত হয়েছেন। শুধু জুলাইয়ের প্রথম ১০ দিনে প্রায় এক লাখ রোগীকে সংক্রমিত হতে দেখতে পেয়েছি। আমরা যেভাবে সংক্রমিত হচ্ছি, হাসপাতালে রোগীর চাপ যদি বাড়তেই থাকে আগামী সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে হাসপাতালের শয্যা আর খালি থাকবে না।

সারা দেশে গত মাসেও অসংখ্য শয্যা খালি ছিল, আইসিইউ বেড খালি ছিল। সেই খালি বেডের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। সারা দেশে মাত্র ৩০০ মতো কোভিড-১৯ আইসিইউ বেড খালি আছে।

রোবেদ আমিন আরও বলেন, কোভিড-১৯ এর যে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন আছে তার মাধ্যমে মৃত্যু শুধু বয়স্ক মানুষের হচ্ছে না, তরুণদেরও হচ্ছে। বিভাগ অনুযায়ী বিভিন্ন স্থানে আমরা দেখেছি, সব জেলাতেই কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়েছে এবং সংক্রমণ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে। সঙ্গে মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.