• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:২৪ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ নওয়াপাড়া পৌর মেয়রের সুসজ্জিত নতুন অফিস উদ্বোধন অন-অনুমোদিত ও ভেজাল ইউনানী, আয়ুর্বেদিক কোম্পানির প্রাণঘাতী ঔষধে বাজার সয়লাব টানা চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে ম্যান সিটির ইতিহাস দিয়াবাতেকে বাংলাদেশ দলে খেলানোর প্রক্রিয়া শুরু বাফুফের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ভারত–পাকিস্তান ফাইনাল দেখছেন কাইফ স্টার স্পোর্টসের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুললেন রোহিত শর্মা অবশেষে ২০০ টপকে জিতল হায়দরাবাদ ফাঁস হওয়া ছবি নিয়ে যা বললেন পরিচালক নির্বাচন যে খুব সহজ কাজ নয়, সেটি টের পাচ্ছেন কঙ্গনা! প্রচণ্ড গরমেও আমরা মাথা ঠান্ডা রাখি… ২৫ দিন পর বাড়িতে ফিরলেন, কোথায় ছিলেন এই অভিনেতা? শূন্য থেকে বলিউডের শীর্ষে ভোটে জিতলে অভিনয়কে বিদায় জানাবেন কঙ্গনা শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেয়ে যা বললেন জায়েদ খান অভিনেত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা

টঙ্গীতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ কমলেও বেড়েছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা

নিজস্ব প্রতিনিধি : টঙ্গীতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ কমলেও বেড়েছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধির কারণে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালকে ডেঙ্গু ডেডিকেটেড ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার ৭ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল ৪জন করোনা রোগী ভর্তি রয়েছে। আর ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে ৪১ জন। ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে ১৭ জন। ৪১ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে পুরুষ ২৬ জন, নারী ৮জন ও শিশু ৭ জন।
সরেজমিনে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের নতুন ভবনের ষষ্ঠতলায় পুরুষ, নারী ও শিশুদের জন্য তৈরি করা হয়েছে পৃথক ডেঙ্গু ওয়ার্ড। রোগীদের বেডে মশারি দেখা যায়নি। মশারি ছাড়া রোগীরা বেডে শোয়ে আছে। দুই একটা বেডে মশারি দেখা গেলেও তা বেডের এক কোনায় ফেলে রেখেছে রোগীরা। ডেঙ্গু প্রতিটি ওয়ার্ডের বারান্দায় দেখা যায় ময়লার স্তূপ। ডাবের খোসাসহ বিভিন্ন আবর্জনা পচে সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। আবর্জনা থেকে মশা মাছি ভনভন করতে দেখা গেছে।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জনা যায়, মশারি নিজে কিনে নিতে হয়। আর যে কয়টা মশারি দেওয়া হয়েছে সেগুলো থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে। নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বমি চলে আসে। অভিযোগ করলে ছাড়পত্র দেয়া হবে বলে হুমকি দেয় কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালের বিভিন্ন জায়গায় যত্রতত্র ফেলা ময়লা আবর্জনা পচে সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, হাসপাতালে কোনো প্যাথলজিস্ট বা রেডিওলজিস্ট নেই, এনালাইজার মেশিন নেই। এমনকি ব্লাড ব্যাংকও নেই। তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে করোনা রোগীর কমে ডেঙ্গু রোগী কিছুটা বেড়েছে। গত কয়েক মাসের তুলনায় ডেঙ্গুও কমতে শুরু করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.