বাংলাদেশের গার্মেন্টস কর্মীর বেতন গ্রেড রূপকল্প শেখ হাসিনার বুদ্ধিমত্তা
জাকির সিকদার ঃ ৪১ সালের রুপকল্পকে সামনে রেখে এগিয়ে চলছে গার্মেন্টস কারখানা। ৪৫০০ টি গার্মেন্টসকে ডিজিটাল করলে শ্রমিকদের বেতন বিষয়ক একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা গ্রেডিং পদ্ধতি দরকার। এজন্য সাংবাদিক জাকির সিকদার বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে গার্মেন্টস কর্মীদের পদ পদবী হতে পারে রূপকল্প শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্বপক্ষে বুদ্ধির ফসল।
সব ক্ষেত্রেই তো ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার উপযোগী হচ্ছে। তবে কেন পিছিয়ে গার্মেন্টস কর্মীদের জন্য।এ গ্রেড, হবে সুপারভাইজার যার বেতন চলছে বর্তমানে ২০/২৫ হাজার টাকা। বি গ্রেড হবে সিনিয়র অপারেটর যার বেতন চলছে ১৪/১৫০০০ হাজার।সি গ্রেড হবে অপারেটর যাহার বেতন বর্তমানে ১৩/১৪০০০ হাজার টাকা। ডি গ্রেড হবে সহকারী অপারেটর যাহার বেতন বর্তমানে ১৩ হাজার টাকা। ই গ্রেড বা ৫ নং গ্রেড হবে হেলপার যাহার বেতন বর্তমানে ১২৫০০ টাকা চলছে। শ্রমিকদের নিয়ে রাজনীতি বন্ধ করে পেটনীতির যৌক্তিক দাবী পূরন করা জরুরি।
গুলি করে, ভয় দেখিয়ে বৃটিশদের মত শাসন প্রতিষ্ঠার মধ্যেই দেশ পরিচালনায় কঠোর হলে মহাবিপদ আসবে। বৃদ্ধি পাইবে শ্রমিকদের আন্দোলনের গতি।তার চেয়ে সমঝোতার ভিত্তিতে দেশকে এগিয়ে নিতে শ্রমিকদের বেতন বিষয়ক একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা দরকার।
দেশের মাথা পিছু লোন ৪০ হাজার টাকা আছে কেন?গার্মেন্টস কারখানাকে লোন সহায়তায় এগিয়ে শ্রমিকদের নাম দিয়ে দিচ্ছে সরকার। তবে কেন মারতে হলো শ্রমিকদের।এদেশে মানসকন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের গার্মেন্টস কর্মীদের শ্রমনীতি করে বৃদ্ধি করেন।তাহার হাতকে শক্তিশালী করতে মেহনতি মানুষের দরকার। ১৮ কোটি জনগণের ১ কোটি সরকারি চাকরিতে নিয়ে বেশি বেতন করে দেশ পরিচালনায় কঠোর হওয়া বিপদের লক্ষ্মণ। বাকী ১৭ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলা বন্ধ করতে হবে।
ভারতে সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশের গার্মেন্টস সমঝোতায় শ্রমিকদের বেতন ২০ হাজার করলে ভারতের শ্রমিকদের ৩০ হাজার টাকা আছে।৫ নং গ্রেডে উত্তীর্ণ বেতন ১৬ হাজার টাকা করলে বায়ার কর্তৃক সুবিধা আলাদা ৬ হাজার বাদে ১০ হাজার হয়।বাড়ি ভাড়া, যাতায়াতের খরচ, একবেলা খাবারের জন্য মোট ৬/৭ হাজারেও হয়না।এখানে যৌক্তিক দাবী ২০ হাজার টাকা। সেখানে ১৬ হাজার বেতন বৃদ্ধি দরকার।এখানে গ্রেড যদি জেনারেল বা হেলপার কে ৫ নং ধরে বেতন ১৫ হাজার করা দরকার।জেনারেল বা হেলপার কে একটি গ্রেড করা দরকার।নতুন শ্রমিক হতে পারে জেনারেল শ্রমিক বা সাধারণ শ্রমিক।
এই সাধারণ বা জেনারেল শ্রমিকের চাকরির বয়স ৬ মাস বা ১/২ বছর হলে দক্ষতা অর্জনের জন্য ৪ নং গ্রেডে উত্তীর্ণ করা দরকার যাহা অভিজ্ঞতা শ্রমিকে পরিনত হবে। এই অভিজ্ঞতা শ্রমিক যদি ২ বছর কর্মে পরিনত হয় তবে তাহার পদবি হবে সহকারী অপারেটর। ১)হেণপার,২)সহকারী অপারেটর, ৩)অপারেটর ৪),সিনিয়র অপারেটর, ৫) সুপারভাইজার। এই সাধারণের পদবী পাইতে পারে একজন নতুন শ্রমিক থেকে সুপারভাইজার পদে উত্তীর্ণ করা। এখানে গ্রেড করা পদ্ধতি চালু করেছে ভূয়া ভাউচার করতে।একজন হেলপার ৬ মাসেই সহকারী অপারেটর হয়ে একবছরে ফুল অপারেটর হতে পারে।
সব শেকশনের নিয়ম একই।কোয়ালিটি পদ দুটি করা যেতে পারে। নতুন কোয়ালিটি হতে পারে জেনারেল কিউ আই,৬ বা এক বছরে ফুল কোয়ালিটি হবে।তাহলে জেনারেল কোয়ালিটি ও কিউ আই মানে কোয়ালিটি ফুল।এভাবে হতে পারে শ্রমিকদের পদ পদবী বিন্যাশ। এ গ্রেডে উত্তীর্ণ হবে সুপারভাইজার।বি গ্রেডে উত্তীর্ণ হবে সিনিয়র অপারেটর। সি গ্রেডে উত্তীর্ণ হবে অপারেটর। ডি গ্রেডে উত্তীর্ণ হবে সহকারী অপারেটর। ই গ্রেডে উত্তীর্ণ হবে হেলপার বা নবাগত শ্রমিক।ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার উপযোগী আইন শ্রমিকদের জন্য জরুরি।